বর্তমান শান্ত রাজনৈতিক পরিবেশের সুযোগ ব্যবহার করে দীর্ঘমেয়াদে সুস্থ রাজনীতি নিশ্চিত করতে সরকারের উচিত মূলধারার বাইরে থাকা বিএনপিকে সুযোগ করে দেয়া, এমনটাই মনে করে জাতিসংঘ। চ্যানেল আইয়ের সঙ্গে বিশেষ সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি রবার্ট ডি ওয়াটকিনস আশংকা প্রকাশ করে বলেছেন, তা না হলে আবারো রাজনীতিতে সংঘাত সংঘর্ষ ফিরে আসতে পারে।
২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি ১০ম জাতীয় সংসদের নির্বাচনের আগে পরে টানা সংঘর্ষের রাজনীতির শিকারে নাকাল হয়েছে সাধারণ মানুষ। আগুন, পেট্রোল বোমায় সম্পদ ও জীবনহানি এতোটাই গ্রাস করেছিলো জনজীবন যে অর্থনীতি অচল হওয়ার শংকাও তৈরী হয়েছিলো সেসময়।
বড় দেশ তো বটেই, জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুনও সব দলের অংশগ্রহনে গ্রহনযোগ্য রাজনীতিক সমাধানের অনুরোধ জানিয়েছিলেন বারবার। বিশেষ দূতও পাঠিয়েছিলেন সমাধানের আশায়। শেষ পর্যন্ত নির্বাচন হয়েছে, বড় দল বিএনপি ছাড়াই। জাতিসংঘের মতে, ২৮ এপ্রিল ৩ সিটির নির্বাচন রাজনীতিতে কিছুটা সুবিাতাস নিয়ে এসেছে ঠিকই। তবে একটা চাপা উদ্বেগ রয়েই গেছে। সেটা থেকে উত্তরনের তাগিদ দিয়েছে জাতিসংঘ।
রবার্ট ডি ওয়াটকিনস বলেন, তিনি এখানে এসেছেন মাত্র সাড়ে চার মাস হলো। কিন্তু তিনি যে সময়টাতে এখানে এসেছিলেন তখন ছিলো সংঘাতের মুহূর্ত। চারদিকে হরতালে পেট্রোল বোমা, হত্যা, আগুন, ভাংচুরসহ নানা ধরণের সংঘাত বিদ্যমান ছিলো। কিন্তু সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের পর সেই সংঘর্ষটা আর নেই। তবে তিনি মনে করেন, বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখনও মৌলিক কিছু বিষয় অমীমাংসিত রয়ে গেছে। তিনি আরো বলেন, বড় দল বিএনপি মনে করছে তাদেরকে রাজনীতির বাইরে রাখা হচ্ছে। তারা নির্বাচনের দাবি করে যাচ্ছে নির্দলীয় সরকারের অধীনে। তিনি মনে করেন, যদি তারা সরকারের কাছ থেকে গুরুত্ত্ব না পায় তাহলে দেশীয় রাজনীতিতে আবারো সেই সংঘর্ষময় পরিস্থিতির আবির্ভাব হবে।
৫ জানুয়ারির নির্বাচনে বিএনপি অংশ নেয়নি, তাতেও হাল ছাড়েনি জাতিসংঘ। বিশ্ব রাষ্ট্রগুলোর এই সংস্থার কর্তাব্যক্তিরা মনে করেন রাজনীতিতে বিএনপির ভূমিকা রাখার সুযোগ বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে শক্তিশালীই করবে।
জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি বলেন, জাতিসংঘ বাংলাদেশের রাজনীতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করে যাচ্ছে। এ ব্যাপারে জাতিসংঘ মহাসচিবের ব্যক্তিগত প্রতিশ্রুতিও রয়েছে। এ কারণে বিশেষ দূতও নিয়োগ দিয়েছেন। ওয়াটকিনস আরো বলেন, বাংলাদেশ এখন একটা শান্তিপূর্ণ সময় পার করছে। তার মানে এই না যে সব কিছু ঠিক হয়ে গেছে। ফলে তার অভিমত দীর্ঘ মেয়াদে রাজনীতিতে সুসময়ের জন্য এই শান্ত সময়ের সুযোগ নেয়া উচিত।
তবে জাতিসংঘ যাই বলুক, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ সরকারের সিনিয়র মন্ত্রীরা বলেছেন, ২০১৯ সালের আগে সংসদ নির্বাচনের কোনো সুযোগ নেই।
বর্তমান শান্ত রাজনৈতিক পরিবেশের সুযোগ ব্যবহার করে দীর্ঘমেয়াদে সুস্থ রাজনীতি নিশ্চিত করতে সরকারের উচিত মূলধারার বাইরে থাকা বিএনপিকে সুযোগ করে দেয়া, এমনটাই মনে করে জাতিসংঘ। চ্যানেল আইয়ের সঙ্গে বিশেষ সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি রবার্ট ডি ওয়াটকিনস আশংকা প্রকাশ করে বলেছেন, তা না হলে আবারো রাজনীতিতে সংঘাত সংঘর্ষ ফিরে আসতে পারে।
২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি ১০ম জাতীয় সংসদের নির্বাচনের আগে পরে টানা সংঘর্ষের রাজনীতির শিকারে নাকাল হয়েছে সাধারণ মানুষ। আগুন, পেট্রোল বোমায় সম্পদ ও জীবনহানি এতোটাই গ্রাস করেছিলো জনজীবন যে অর্থনীতি অচল হওয়ার শংকাও তৈরী হয়েছিলো সেসময়।
বড় দেশ তো বটেই, জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুনও সব দলের অংশগ্রহনে গ্রহনযোগ্য রাজনীতিক সমাধানের অনুরোধ জানিয়েছিলেন বারবার। বিশেষ দূতও পাঠিয়েছিলেন সমাধানের আশায়। শেষ পর্যন্ত নির্বাচন হয়েছে, বড় দল বিএনপি ছাড়াই। জাতিসংঘের মতে, ২৮ এপ্রিল ৩ সিটির নির্বাচন রাজনীতিতে কিছুটা সুবিাতাস নিয়ে এসেছে ঠিকই। তবে একটা চাপা উদ্বেগ রয়েই গেছে। সেটা থেকে উত্তরনের তাগিদ দিয়েছে জাতিসংঘ।
রবার্ট ডি ওয়াটকিনস বলেন, তিনি এখানে এসেছেন মাত্র সাড়ে চার মাস হলো। কিন্তু তিনি যে সময়টাতে এখানে এসেছিলেন তখন ছিলো সংঘাতের মুহূর্ত। চারদিকে হরতালে পেট্রোল বোমা, হত্যা, আগুন, ভাংচুরসহ নানা ধরণের সংঘাত বিদ্যমান ছিলো। কিন্তু সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের পর সেই সংঘর্ষটা আর নেই। তবে তিনি মনে করেন, বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখনও মৌলিক কিছু বিষয় অমীমাংসিত রয়ে গেছে। তিনি আরো বলেন, বড় দল বিএনপি মনে করছে তাদেরকে রাজনীতির বাইরে রাখা হচ্ছে। তারা নির্বাচনের দাবি করে যাচ্ছে নির্দলীয় সরকারের অধীনে। তিনি মনে করেন, যদি তারা সরকারের কাছ থেকে গুরুত্ত্ব না পায় তাহলে দেশীয় রাজনীতিতে আবারো সেই সংঘর্ষময় পরিস্থিতির আবির্ভাব হবে।
৫ জানুয়ারির নির্বাচনে বিএনপি অংশ নেয়নি, তাতেও হাল ছাড়েনি জাতিসংঘ। বিশ্ব রাষ্ট্রগুলোর এই সংস্থার কর্তাব্যক্তিরা মনে করেন রাজনীতিতে বিএনপির ভূমিকা রাখার সুযোগ বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে শক্তিশালীই করবে।
জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি বলেন, জাতিসংঘ বাংলাদেশের রাজনীতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করে যাচ্ছে। এ ব্যাপারে জাতিসংঘ মহাসচিবের ব্যক্তিগত প্রতিশ্রুতিও রয়েছে। এ কারণে বিশেষ দূতও নিয়োগ দিয়েছেন। ওয়াটকিনস আরো বলেন, বাংলাদেশ এখন একটা শান্তিপূর্ণ সময় পার করছে। তার মানে এই না যে সব কিছু ঠিক হয়ে গেছে। ফলে তার অভিমত দীর্ঘ মেয়াদে রাজনীতিতে সুসময়ের জন্য এই শান্ত সময়ের সুযোগ নেয়া উচিত।
তবে জাতিসংঘ যাই বলুক, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ সরকারের সিনিয়র মন্ত্রীরা বলেছেন, ২০১৯ সালের আগে সংসদ নির্বাচনের কোনো সুযোগ নেই।