বরগুনায় অনাবাদি জমিতে সূর্যমুখী আবাদ করে লাভবান হয়েছেন কৃষক। কৃষকদের প্রশিক্ষণ ও উপকরণ সহায়তা দিয়েছে কৃষি বিভাগ।
রবি মৌসুমে ডাল ও তেল জাতীয় যেসব ফসল আবাদ হয় সূর্যমুখী তার মধ্যে অন্যতম। কৃষক জানান, জানুয়ারি মাসে সূর্যমুখীর বীজ বপন করে ফলন পাওয়া যায় ১১০ দিনে মধ্যে।
এবার রবি মৌসুমে আইএপিপি প্রকল্পের আওতায় জেলার প্রায় ২৫ জন কৃষককে সূর্যমুখী আবাদে আধুনিক প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। বিনামূল্যে বীজও বিতরণ করা হয়েছে।
জেলার উপ-সহকারি কৃষি কর্মকর্তা বজলুর রহমান বলেন, আধুনিক পদ্ধতিতে তারা কিভাবে সূর্যমুখী বপন করবে তা আমরা হাতে-কলমে দেখিয়ে দিয়েছি।
এ বছর জেলায় প্রায় ১৫০০ হেক্টর জমিতে সূর্যমুখীর চাষ হয়েছে।
জেলার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক শাইনুর আজম খান বলেন, এই ধারা অব্যাহত থাকলে সূর্যমুখী চাষে বিপ্লব সংঘটিত হবে।
জেলায় সূর্যমুখীর তেল সংরক্ষনে বিশুদ্ধকরণ যন্ত্রের ব্যবহার শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছে বিভাগ।