প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নুরুল হুদা বলেছেন, ‘রাত জেগে ব্যালট পেপার পাহারা দেবার দিন শেষ করে প্রযুক্তি জগতে প্রবেশ করতে হলে ইভিএম এর কোন বিকল্প নেই’।
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দল কিংবা কোনও নেতার নির্দেশ নয়, জনগণের প্রত্যাশা পূরণ করেত কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন সিইসি।
তিনি জানান রাজনৈতিক দলগুলো চাইলে পোলিং এজেন্টদের প্রশিক্ষণ দিতে চায় নির্বাচন কমিশন।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ইভিএমসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসা নির্বাচন কমিশন কর্মকর্তাদের জন্য কর্মশালা। উদ্বোধন করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কেএম নূরুল হুদা।
নির্বাচনে নিরপেক্ষভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে সিইসি বলেন কোন রাজনৈতিক দলের নির্দেশ মানার পরিবর্তে জনগণের চাওয়া পূরণে কর্মকর্তাদের দায়িত্ব পালন করতে হবে।
ইসি জানিয়েছে, আগামী নির্বাচনে ভোটকেন্দ্র থাকবে ৪০ হাজার। ২ লাখ ৬৬ হাজার ভোটকক্ষে পোলিং এজেন্ট থাকবেন প্রায় ১০ লাখ।
এ অবস্থায় রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে এবারই প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আইন কানুন সহ বিধিবিধান আয়ত্ত্ব করতে পোলিং এজেন্টদের প্রশিক্ষণের দায়িত্ব নিতে চায় ইসি। দুইদিনের প্রশিক্ষণে অংশ নিয়েছেন ইসি’র ৭২ জন কর্মকর্তা।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও রিপোর্টে