কর্মক্ষেত্রে মানসিক চাপের কারণে শুধু কর্মী নয় প্রতিষ্ঠানও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর প্রভাব পড়ে পরিবার ও সমাজে। চিকিৎসা খরচ বেড়ে রাষ্ট্রের উপরও বিরূপ প্রভাব পড়ে। ২০৩০ সাল নাগাদ অসংক্রামক রোগ হিসেবে মানসিক রোগ জনিত বিষণ্ণতা এক নম্বরে আসবে বলে হুঁশিয়ার করেছেন মনোচিকিৎসকরা।
দেশে কর্মক্ষেত্রে মানসিক স্বাস্থ্য অবস্থা এবং কর্মক্ষেত্রে মানসিক চাপের প্রভাব ও তা মোকাবেলা নিয়ে এ আলোচনা। বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে এর আয়োজক ইনসেপটা ফার্মাসিউটিক্যালস, দৈনিক কালের কন্ঠ এবং চ্যানেল আই।
এবার মানসিক স্বাস্থ্য দিবসের প্রতিপাদ্য ‘কর্মক্ষেত্রে মানসিক স্বাস্থ্য‘ই ছিলো আলোচনার মূল বিষয়। মনোরোগ বিশেষজ্ঞ বলেন, দেশে প্রতি পাঁচ জনে এক জন কর্মজীবী মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত।
অতিরিক্ত ও একই ধরনের কাজ এবং কর্মীর কাজের সঠিক মুল্যায়ন না হওয়াকে কর্মজীবীদের মানসিক সমস্যার অন্যতম কারণ বলছেন মনোচিকিৎসকরা।
তারা বৈশ্বিক হিসাব তুলে ধরে বলছেন, বিষন্নতার কারণে বিশ্বজুড়ে কর্মক্ষেত্রে দুই দশমিক পাঁচ ট্রিলিয়ন ডলারের আর্থিক ক্ষতি হয় যা ২০৩০ সাল নাগাদ ৬ ট্রিলিয়নে দাড়াঁবে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মালিক এবং কর্মজীবীদের মধ্যে হৃদ্যতা এবং উভয়ের ইতিবাচক মনোভাব কর্মস্থলে উৎপাদনশীলতা বাড়িয়ে কাজের সুস্থ পরিবেশ নিশ্চিত করতে পারে।
আরও দেখুন ভিডিও রিপোর্টে: