ব্লগার নীলাদ্রি চট্টোপাধ্যায় নীল ঘাতকদের হাতে নৃশংসভাবে নিহত হলেও ভার্চুয়াল জগতে বেঁচে আছেন ‘ নিলয় নীল’। এ যাবৎ ঘাতকদের হাতে নিহত ব্লগার অভিজিৎ রায়, অনন্ত বিজয় দাশ এবং সর্বশেষ নিলয় নীলের শারীরিক মৃত্যুর পরেও তাদের স্মৃতি সতেজ রাখছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের ‘রিমেম্বারিং’ অ্যাকাউন্ট।
ফেসবুকে অ্যাকাউন্ট আছে এমন কারও মৃত্যু হলে তার অ্যাকাউন্টে ‘রিমেম্বারিং’ শব্দটি যোগ করে ফেসবুক। ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে ব্যবহারকারীদের মৃত্যুর পরও তাদের স্মৃতিবিজড়িত অ্যাকাউন্টটি পরিচালনার উদ্যোগ শুরু করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমটি।
‘রিমেম্বারিং’ অ্যাকাউন্টের সাহায্যে প্রিয়জনের মাঝে বেঁচে থাকে ব্যক্তির স্মৃতি। মৃতের অনুমোদিত কেউ ( যদি অনুমোদন দিয়ে যান) অথবা তার ফেসবুক বন্ধু চাইলে প্রিয় মানুষটির ফেসবুক অ্যাকাউন্টটিকে ‘রিমেম্বারিং’ অ্যাকাউন্ট হিসেবে বাঁচিয়ে রাখতে পারেন।
‘রিমেম্বারিং’ অ্যাকাউন্টের সাহায্যে প্রিয়জনের মাঝে বেঁচে থাকে ব্যক্তির স্মৃতি। মৃতের অনুমোদিত কেউ ( যদি অনুমোদন দিয়ে যান) অথবা তার ফেসবুক বন্ধু চাইলে প্রিয় মানুষটির ফেসবুক অ্যাকাউন্টটিকে ‘রিমেম্বারিং’ অ্যাকাউন্ট হিসেবে বাঁচিয়ে রাখতে পারেন।