বিদেশে উচ্চশিক্ষা ও কর্মসংস্থানসহ নানা প্রয়োজনে বাংলাদেশে বিভিন্ন ভাষার চর্চা বাড়ছে। ইংরেজি ছাড়াও ফরাসি, জার্মান এবং অন্যান্য ভাষা শেখার জন্য তরুণরা ভিড় করছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে।
ভিনদেশী ভাষার সঙ্গে এ অঞ্চলের মানুষের পরিচয় অনেক আগের। পরিচয়টা আরো বেশি হয় সেন রাজত্বের অবসানে ত্রয়োদশ শতক থেকে ক্ষমতার পালাবদল শুরু হওয়ার পর। কিন্তু, বাংলাকে হটিয়ে দিতে পারেনি অন্য কোনো ভাষা। বরং শাসকদেরই শিখতে হয়েছে বাংলা।
প্রয়োজনে বাঙালিও অন্য ভাষা শিখেছে। আধুনিক যুগে এসে প্রয়োজনের ব্যাপ্তি বাড়ায় বেড়েছে ভিন্ন ভাষা শেখার আগ্রহ। সেটা সহজ করতে ভূমিকা রাখছে বিভিন্ন দেশের সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান।
এদের মধ্যে সবচেয়ে পুরনো ব্রিটিশ কাউন্সিল যারা ৬৫ বছর ধরে ঢাকায় সক্রিয়।
ব্রিটিশ কাউন্সিলের পাঁচ বছর পর ১৯৫৯ সালে যাত্রা শুরু করে ফরাসি ভাষা ও সংস্কৃতিচর্চার প্রতিষ্ঠান ‘আলিয়ঁস ফ্রসেজ।
বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি ভাষা হিসেবে ফ্রেঞ্চ চর্চার মাধ্যমে বিভিন্ন দেশে সহজেই উচ্চশিক্ষা ও চাকুরীর সুযোগ পাওয়া যায় বলে জানালেন অলিয়ঁস ফ্রঁসেজ পরিচালক অলিভিয়ে দাঁতাজ।
অলিয়ঁস ফ্রঁসেজ এর কাছেই অবস্থিত জার্মান কালচার সেন্টার বা গ্যোয়েটে ইন্সটিটিউট। সেখানে জার্মান ভাষা শিখতে ভিড় করছে তরুণ-তরুনীরা।
সহজেই জার্মান ভাষায় পারদর্শী করতে বিভিন্ন পদ্ধতিতে শিক্ষা দিচ্ছে গ্যেয়েটে ইন্সটিটিউটের রিপ্রেজেন্টেটিভ গোলাম রাসূল।
এছাড়াও আছে রুশ ভাষা শিখতে রাশিয়ান কালচারাল সেন্টার, হিন্দি শিখতে ইন্দিরা গান্ধী সাংস্কৃতিক কেন্দ্র এবং ফারসি শেখার শেখার জন্য ইরান কালচারাল সেন্টারের মতো প্রতিষ্ঠান।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও রিপোর্টে