গত ডিসেম্বরে সাবমেরিন থেকে ব্যালাস্টিক মিসাইলের সফল উৎক্ষেপণ করে বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দেওয়া নর্থ কোরিয়ার সাফল্য নিয়ে তখন থেকেই সন্দেহ ছিলো পশ্চিমা এবং মার্কিন বিশ্লেষকদের।
তখন নর্থ কোরিয়ার পক্ষ থেকে বলা হয়েছিলো, তাদের পরীক্ষা চালানো নতুন এ ব্যালাস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র পারমাণবিক অস্ত্র পরিবহনে সক্ষম।
তবে ক্যালিফর্নিয়ার একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান বলছে, ‘ওই সময়ে নর্থ কোরিয়া যে পরীক্ষা চালিয়ে ছিলো সেটা ছিলো স্কাড ক্ষেপণাস্ত্র। যেটার পরীক্ষা চালানো হয়েছিলো ২০১৪ সালে। এক্ষেত্রে তারা উচ্চ মাত্রায় ভিডিও এডিটিংয়ের আশ্রয় নিয়েছে বলে তারা জানিয়েছে।
ওই সময়ে নর্থ কোরিয়ার টিভি চ্যানেল প্রচার করা ফুটেজ এবং স্যাটেলাইট ফুটেজ বিশ্লেষণ করে তারা এ সিদ্ধান্তে এসেছে।
এ ঘটনার পর এ বছরের শুরু দিকে হাইড্রোজেন বোমার সফল পরীক্ষা চালিয়ে বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দেয় নর্থ কোরিয়া।
নর্থদের এর সাফল্যেও পশ্চিমা এবং মার্কিন বিশ্লেষকদের সন্দেহ রয়েছে। তাদের দাবি, নর্থ কোরিয়া পারমাণবিক বোমার বিস্ফোরণ ঘটিয়ে হাইড্রোজেন বোমা ফাটানোর দাবি করছে।