দীর্ঘদিন পর আবারও সরগরম হয়ে উঠেছে ছাত্ররাজনীতির চর্চা কেন্দ্র ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিন।
রোববার সকাল থেকেই ছাত্রলীগের নতুন নেতৃত্বকে বরণ করে নিতে শত শত নেতাকর্মী জড়ো হতে থাকেন মধুর ক্যান্টিনে। এতে দীর্ঘদিন পর যেন প্রাণ ফিরে পেল মধুর ক্যান্টিন।
ছাত্রলীগের সদ্য অপসারিত কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল তারা মধুর ক্যান্টিনে ঠিকঠাক সময় দিতেন না। মধুর ক্যান্টিনে আসতেন মাসে ১/২ দিন।
ছাত্রলীগের নতুন ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য দুপুর ১২টায় মধুর ক্যান্টিনে আসেন। এসময় শত শত নেতাকর্মী স্লোগানে স্লোগানে বরণ করে নেয় নতুন নেতাকে। এরপর দুপুর পৌনে একটায় আসেন ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আল-নাহিয়ান খান জয়।
ছাত্রলীগের নতুন দুই শীর্ষ নেতার আগমনে জয় বাংলা স্লোগানে মুখরিত হয় মধুর ক্যান্টিন।
ঢাবির বঙ্গবন্ধু হল ছাত্রলীগের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মাহবুব চ্যানেল আই অনলাইনকে বলেন: এর আগে আমরা যারা কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের অনুসারী ছিলাম, তাদের মাসে একদিন মধুর ক্যান্টিনে আসতে হতো। তাও বিকাল বা সন্ধ্যায়। এতে অনেকের রাজনীতি করার আগ্রহও হারিয়ে যায়। অনেকদিন পর আবারও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের পদচারণায় মুখরিত লাগছে মধুর ক্যান্টিন। একজন কর্মী হিসেবে নতুন নেতৃত্বের কাছে চাওয়া এ ধারা অব্যাহত থাকবে। তারা কর্মীদের সময় এবং বিভিন্নভাবে দিকনির্দেশনা দেবেন এটাই কাম্য।