দুই মাসের ব্যবধানে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জ ও কুমিল্লা অংশে নতুন তিনটি সেতু যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়ার পর বদলে গেছে এই মহাসড়কের চিত্র। কমে গেছে যানজট। মানুষের মাঝে ফিরে এসেছে কিছুটা স্বস্তি।
আসন্ন ঈদ যাত্রায়ও এই মহাসড়কে চলাচল নির্বিঘ্ন হবে- এমনটাই প্রত্যাশা সবার।
সরেজমিনে যাত্রা শুরুর আগে এই মহাসড়কের বর্তমান অবস্থা জানতে কথা হয় কয়েকজন পরিবহন শ্রমিকের সঙ্গে। তারাও জানালেন স্বস্তির কথা।
পরিবহন শ্রমিকদের বক্তব্যের সত্যতা পাওয়া যায় ভ্রমণের শুরু থেকেই। নারায়ণগঞ্জের কাঁচপুরকে ঘিরে অসহনীয় যানজট সহনীয় পর্যায়েই দেখা গেল।
ঢাকা-চট্টগ্রাম-সিলেট মহাসড়কের সংযোগস্থলে নির্মাণাধীন ওভারপাস চালু হলে চলাচল আরো নির্বিঘ্ন হবে বলে সংশ্লিষ্টদের আশা।
এছাড়া কাজে এসেছে দেশবাসীকে প্রধানমন্ত্রীর দেয়া ঈদ উপহার দ্বিতীয় মেঘনা ও গোমতী সেতুও। সপ্তাহখানেক আগেও যে সেতু দুটি ঘিরে ছিল ১০-১২ কিলোমিটারে দীর্ঘ জ্যাম, সোমবার সেই চিত্র একেবারেই বিপরীত।
ঢাকা থেকে যাত্রা শুরু করে দুই ঘণ্টারও কম সময়ে কুমিল্লা পৌঁছে উচ্ছসিত কুমিল্লাবাসী। ফিরতি পথেও দেখা গেল একই চিত্র। তবে ঢাকায় ঢুকেই পড়তে হলো অসস্বস্তির জ্যামে।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও রিপোর্টে: