টাঙ্গাইলে সারাদেশের মতোই বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। জেলা পুলিশ সুপারের নির্দেশনায় সংক্রমণ রোধে কড়াকড়িভাবে দায়িত্ব পালন করা হচ্ছে। তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে দোকানপাট খোলার কথা থাকলেও তা মানছেন না কেউ। ঝুঁকি নিয়েই ঈদ কেনাকাটায় হুমড়ি পড়েছেন সাধারণ মানুষ।
অন্যদিকে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে টাঙ্গাইলের সকল প্রবেশ পথ লকডাউন ঘোষণা করেছে প্রশাসন। পুলিশের পক্ষ থেকে বিভিন্ন স্থানে বসানো হয়েছে তল্লাশিচৌকি। এরপরেও সাধারণ মানুষ নানা অজুহাতে ঘর থেকে বের হচ্ছেন। শপিংমল ও দোকানপাট খোলার অনুমতিতে সাধারণ মানুষের চলাচল বেড়ে গেছে বহুগুণ।
জেলার মার্কেটগুলোতে দ্বিতীয় দিনেও দেখা গেছে উপচে পড়া ভিড়। এক্ষেত্রে মানা হচ্ছে না স্বাস্থ্যবিধি।
শহরে পণ্যবাহী ও জরুরি সেবার কাজে নিয়োজিত যানবাহন ব্যতীত কোন সুনির্দিষ্ট কারণ ছাড়া কাউকে শহরে প্রবেশ ও বাহির হতে দেয়া হচ্ছে না। এরপরেও বিভিন্ন পন্থায় ও পায়ে হেঁটেই মার্কেটগুলোতে ভিড় করছেন তারা।
এ বিষয়ে টাঙ্গাইল সদর পুলিশ ফাঁড়ির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোশারফ হোসেন বলেন: জেলা পুলিশ সুপারের নির্দেশনায় সংক্রমণ রোধে কড়াকড়িভাবে দায়িত্ব পালন করা হচ্ছে। অপ্রয়োজনে কাউকে শহরে প্রবেশ ও বাহির হতে দিচ্ছি না। সুনির্দিষ্ট কারণ দেখাতে না পারলে তল্লাশিচৌকি থেকেই তাদের ফিরিয়ে দেয়া হচ্ছে।