জি-৭ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আমন্ত্রণ বাংলাদেশের অগ্রগতির স্বীকৃতি বলে কূটনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষকরা মনে করছেন।
এ ধারাবাহিকতায় ৪৪তম জি-সেভেন শীর্ষ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রীর অংশগ্রহণ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে তারা আশাবাদী। সম্মেলনে বিশ্বনেতাদের সামনে রোহিঙ্গা প্রসঙ্গ তুলে ধরার সুপারিশও তাদের।
গ্রুপ অফ সেভেন অথবা জি-সেভেন হচ্ছে বিশ্বের সাতটি প্রধান অর্থনীতির দেশগুলোর সংস্থা। কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াও ইউরোপীয় ইউনিয়ন এতে প্রতিনিধিত্ব করে। ক্ষমতাধর দেশগুলোর সংগঠনটির এবারের সম্মেলন হবে কানাডায়।
দেশটির প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর আমন্ত্রণে ৮ ও ৯ জুন সম্মেলনে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এতে সামুদ্রিক অর্থনীতি ও উপকূলীয় জনগোষ্ঠীর সমৃদ্ধ জীবন, দক্ষ মানবসম্পদ, জেন্ডার সমতা ও নিরাপত্তাসহ নানা বিষয় গুরুত্ব পাবে।
বিশ্লেষকদের মতে, উদীয়মান বাণিজ্য নির্ভর দেশ হিসেবে সামুদ্রিক অর্থনীতিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রযুক্তিগত ও বিনিয়োগ সুবিধা পেতে পারে বাংলাদেশ।
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে মিয়ানমারকে চাপ দিতে বিশ্বের প্রভাবশালী নেতাদের এই সম্মেলনে কূটনৈতিক তৎপরতা জোরালো রাখার তাগিদ দিয়েছেন তারা।
বিশ্লেষকরা বলছেন, উন্নত দেশগুলোর সাথে এই যোগাযোগ দেশের টেকসই অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা তৈরীতেও ভূমিকা রাখবে।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও রিপোর্টে: