২১৭ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে ভীষণ চাপে পড়েছে জিম্বাবুয়ে। সাকিব এবং মাশরাফী মিলে দ্রুত ৪ উইকেট তুলে নিয়ে স্বল্পপুঁজির লড়াইয়ে জয়ের স্বপ্ন দেখাচ্ছেন। জিম্বাবুয়ের সংগ্রহ অর্ধশতক ছুঁয়েছে মাত্র।
এর আগে তামিম ১০৫ বলে ছয়টি চারে ৭৬ রান করে দুইশ পেরোনো সংগ্রহের ভিত্তি দেন। তিনি আগের দুই ম্যাচে করেছিলেন ৮৪*, ৮৪।
শুরুতে বিজয় এক রানে এলবিডব্লিউ হওয়ার পর সাকিবকে নিয়ে হাল ধরেন দেশসেরা ওপেনার তামিম। ১০৬ রানের জুটি গড়েন দুজনে। ভাল শুরুর পর একসময় ধীরগতিতে রান তুলতে থাকেন তারা। ওই সময়ে টানা ৭২ বলে তাদের কোন বাউন্ডারি মারতে দেননি প্রতিপক্ষ বোলাররা। পরে হাত খোলার আগেই সাজঘরে ফেরেন দুজনে।
আগে ফেরেন সাকিবই। তামিমকে রেখে তিনি ফেরেন ২৮তম ওভারের প্রথম বলে। সিকান্দার রাজার বলে স্টাম্পিং হওয়ার আগে ৮০ বলে ৫১ করে যান। তিনিও চার মারেন ছয়টি।
প্রথম ম্যাচে তিন উইকেট নেয়ার পাশাপাশি ৩৭ করেছিলেন সাকিব। পরের ম্যাচে ৬৭ করার পাশাপাশি আবার তিন উইকেট নেন। দুদিনই ম্যাচসেরা হন। তৃতীয় ম্যাচেও প্রদর্শনী জারি রেখেছেন।
মুশফিক দ্বিতীয় ম্যাচে অর্ধশতক (৬২) পেলেও এদিন অল্প একটু সাহায্য করে ফিরেছেন। প্রিয় স্লগ সুইপে ফাইনলেগে ধরা পড়ার আগে ২৫ বলে ১৮ করে যান। এরপর আর কেউ সেভাবে থিতু হতে পারেননি। শেষদিকে মোস্তাফিজের ব্যাটে আসে অপরাজিত ১৮ রান।