গ্রামীণফোনের করপোরেট কার্যালয় রাজধানীর বসুন্ধরার জিপি হাউজে অনুষ্ঠিত হয়ে গেলো ‘জিপি অ্যাকসেলেরেটর’র দ্বিতীয় ব্যাচের ডেমো ডে।
রোববার আয়োজিত ডেমো ডে’তে উপস্থিত ১শ’র বেশি দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগকারী, বিশেষজ্ঞ এবং অ্যাকসেলেরেটর আয়োজক ও সহযোগী প্রতিষ্ঠান গ্রামীণফোন ও এসডি এশিয়ার উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সামনে নিজেদের ব্যবসায়িক ধারণা উপস্থাপন করে অ্যাকসেলেরেটরের পাঁচটি স্টার্টআপ- বাজঅ্যালি, সোশিয়ান, ক্র্যামস্ট্যাক, ঘুরি এবং সিএমইডি।
ডেমো ডে’তে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তথ্য যোগাযোগ ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, এমপি।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ‘জিপি অ্যাকসেলেরেটর’ প্রোগ্রাম এবং নতুন স্টার্টআপ গড়ে ওঠার ক্ষেত্রে গ্রামীণফোনের ভূমিকা নিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, “জিপি অ্যাকসেলেরেটর’র গ্রাজুয়েটদের বৈচিত্র্যময় ও পরিপক্ক সব ধারণার উপস্থাপন দেখে আমি অত্যন্ত রোমাঞ্চিত। গ্রামীণফোনের মতো করপোরেট প্রতিষ্ঠান দেশে স্টার্টআপ গড়ে তোলার ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দানে যে ভূমিকা রাখছে আমি তাকে স্বাগত জানাই।”
কঠোর পরিশ্রমের জন্য নির্বাচিত পাঁচটি স্টার্টআপ, এসডি এশিয়া ও গ্রামীণফোনকে অভিনন্দন জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, এ ধরণের সহযোগিতা ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে বলে তিনি আশাবাদী।
বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী সামনের দিনগুলোতে জিপি অ্যাকসেলেরেটরের মতো এমন আরও বেশি সফল যৌথ উদ্যোগে নানা কর্মসূচির প্রত্যাশা করেন।
২০১৫ সালের অক্টোবর মাসে বাংলাদেশের সেরা প্রযুক্তি স্টার্টআপগুলো খুঁজে বের করার উদ্দেশ্যে এসডি এশিয়ার যৌথ সহযোগিতায় ‘জিপি অ্যাকসেলেরেটর’র উদ্বোধন করে গ্রামীণফোন। সফলভাবে এ কর্মসূচির প্রথম ব্যাচ শেষ হওয়ার পর এ বছর আগস্ট মাসে দ্বিতীয় ব্যাচের যাত্রা শুরু হয়।