মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচারে শুধু একটি ট্রাইব্যুনাল রাখার সিদ্ধান্তকে সমর্থন জানিয়েছেন সাবেক আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ। তবে প্রসিকিউশনের আকার কমানোর পক্ষে মত তার। অপরাধী সংগঠন হিসেবে জামায়াতের বিচারের জন্য সংশোধনী প্রয়োজন নেই জানিয়ে তিনি বলেছেন, বর্তমানে আইনেই বিচার সম্ভব।
তবে এই বিচারের জন্য আইনের সংশোধনীর পক্ষে মত দিয়েছেন ভারপ্রাপ্ত চীফ প্রসিকিউটর। সরকারের সিদ্ধান্ত নিয়ে সরাসরি মন্তব্য না করে তাদের অবস্থান ব্যাখ্যা করেছে তদন্ত সংস্থা। তদন্ত সংস্থা অবশ্য বলেছে, একটি ট্রাইব্যুনাল হওয়ায় মামলার চাপ বেড়ে যাবে।
মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের জন্য ২০১০ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গঠন করে সরকার। পরে আরেকটি ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হয়। ৫ বছরের কিছু সময় পর চলমান মামলার সংখ্যা কমে যাওয়ায় একটি ট্রাইব্যুনালকে পুনর্গঠন করে এবং আরেকটিকে অগঠিত রেখে ১৫ সেপ্টেম্বর প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। ট্রাইব্যুনাল গঠনের মাধ্যমে মানবতাবিরোধী অপরাধীদের যখন বিচার শুরু হয়েছিলো তখন আইনমন্ত্রী ছিলেন ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ।