একুশ রমযান পার হলেও রাজধানীর বেইলি রোডের শাড়ির দোকানগুলোতে গত বছরের তুলনায় ক্রেতা কম। তবে তাঁত, সিল্কসহ সব ধরনের শাড়ির সমাহার নিয়ে দোকানগুলো প্রস্তুত। এবার কাতান, জামদানির দিকে ঝোঁক বেশি ক্রেতাদের।
বাংলাদেশের মসলিন, জামদানি আর বেনারসির কদর দেশ ছাড়িয়ে বিশ্বেও। ক্যামেরুন থেকে বাংলাদেশে এসেছেন সান্ড্রা আর সোমালিয়া থেকে সায়াহ। এবারই ওদের প্রথমবার ঈদ উদযাপন বাংলাদেশে। বাঙালি বন্ধুর সঙ্গে এসে এদেশের বেনারসী আর কাতান পরেই ঈদ উৎসব উদযাপনে কিনে নিলেন শাড়ি।
ঢাকাই জামদানি একটি শাড়িটির দাম হাঁকা হয়েছে এক লাখ আশি হাজার টাকা। ঈদকে কেন্দ্র করে এক্সক্লুসিভ শাড়ির চাহিদা সৌখিন অনেক ক্রেতার।
অভিনেত্রী আফরোজা হাসান বলেন, গরম বলে আরামদায়ক শাড়িই পছন্দ। তবে বেশি দাম দিয়েও কেনা হয় সৌখিন শাড়িগুলো যেন সেগুলো পরে কোনো অনুষ্ঠানে যাওয়া যায়।
দোকানিরাও সব রকম কালেকশন নিয়ে সাজিয়েছেন তাদের পসরা। তবে বিক্রির হাল নিয়ে তেমন সন্তুষ্ট নয় অনেকেই। বেইলি রোডের শাড়ির দোকানগুলো জমজমাট হতে হতে সন্ধ্যা।