গ্লাসগো, স্কটল্যান্ড থেকে: জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় প্রস্তুতি, নতুন পরিস্থিতিতে খাপ খাইয়ে নেয়া ও ক্ষতিপূরণে উন্নয়নশীল দেশগুলোকে অর্থ ও প্রযুক্তি সহায়তার দাবি জানিয়েছে সিভিএফ সভাপতি বাংলাদেশ।
কার্বন নিঃসরণ কমাতে গ্লাসগো জলবায়ু সম্মেলনে জীবাশ্ম জ্বালানী বন্ধে সমঝোতায় আসার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘসহ বিভিন্ন পরিবেশবাদী সংগঠন।
গ্লাসগো কপ-২৬ এ শেষ সময়ে বড় ঘোষণা দিতে ধনী দেশগুলোর উপর চাপ বাড়ছে। বৈশ্বিক তাপমাত্রা দেড় ডিগ্রির মধ্যে ধরে রাখতে চলমান আলোচনা নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ। সম্মেলনের অগ্রগতি নিয়ে হতাশ পরিবেশবাদিরা ।
জলবায়ু সংকট মোকাবেলায় করণীয় নিয়ে বাংলাদেশ প্যাভিলিয়নে ক্লাইমেট ভালনারেবল ফোরামের আলোচনা হয়।
সম্মেলনের শুরু থেকে চীনের ভূমিকা নিয়ে সমালোচনা হলেও শেষমেষ কার্বন নির্গমন কমাতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সমঝোতা হয়েছে।
প্রকৃতি ও জীবন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মুকিত মজুমদার বাবু বলেন, আমরা যে নেচার বেইজ সলিউশনের কথা বলছি, সেটা কিন্তু আমাদের ভবিষ্যতে নিহিত। মানুষকে এটা বোঝানোর জন্যই গ্রীণ জোন নানা রকম উপকরণের মধ্য দিয়ে নানা বিষয় তুলে ধরেছে।
২০৩০ সালের মধ্যে ৪৫ শতাংশ ও ২০৫০ সালের মধ্যে কার্বণ নিঃসরণ শূন্যে নামিয়ে আনার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ।