এবার কোরবানির বাজারের প্রায় পুরোটাই দেশি গরুর দখলে। কোনো রকম এন্টিবায়োটিকের প্রভাবমুক্ত দেশি গরু চিনে নিতে ক্রেতা যেমন সচেতন হয়েছেন, সাবধান হয়েছেন খামারি ও ব্যবসায়ীরা।
কড়া নজরদারি রয়েছে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের। সব মিলিয়ে ইতিবাচক একটি বাণিজ্য অভিজ্ঞতা নিয়ে এবারের কোরবানি পর্ব পার করার আশা সংশ্লিষ্ট সবার।
দুয়েকজন ক্রেতার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ঈদুল আযহায় কোরবানির পশুর বিকিকিনিই থাকে বাণিজ্যের শীর্ষে। প্রতি বছরই পাল্টে যাচ্ছে বাজারের চিত্র। সাফল্যজনক হারে কমছে বাইরে থেকে গরু আমদানি।
বাজারে পশুর এই সমারোহ সৃষ্টির পেছনের নায়ক সারাদেশের কৃষক ও উদ্যোক্তা খামারিরা। প্রাণি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের হিসেবে এবার কোরবানি উপলক্ষে দেশের ৫ লাখ ৭৭ হাজার ৪১৬টি খামারে চাহিদার ৫ শতাংশ বেশি পশু প্রস্তুত করা হয়।
খামারিদের দাবি, দেশীয় দানাদার খাবার ও কাঁচাঘাসই সুস্থ গরুর একমাত্র উপাদেয় খাবার। এতে ব্যয় বেশি হলেও নিশ্চিত হয় গরুর শতভাগ সুস্থতা।
এ ব্যাপারে কড়া নজরদারি ছিল প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরেরও। তবে কোরবানির পশু নিয়ে বাজারে আসা খামারিরা বলছেন, তারা বছরব্যাপি গোটা জনগোষ্ঠীর মাংসের চাহিদা পূরণ করে আসলেও ঈদের বাজারে এসে তাদের ভালো দাম পেতে অনিশ্চয়তা থেকেই যায়।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও প্রতিবেদনে: