আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে চকবাজার থেকে সকল ধরণের কেমিক্যাল গোডাইন অন্যত্র সরিয়ে নেয়ার জন্য মাইকিং শুরু করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)।
এদিকে চকবাজারের চুড়িহাট্টার অগ্নিকাণ্ডে ব্যাপক প্রাণহানীর জন্য শুধু কেমিক্যাল নয় ভবন নির্মাণে অব্যবস্থাপনাকেও দায়ি করেছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন।
মঙ্গলবার কমিশন পরিচালক আল মাহমুদ ফাইজুল কবির বলেছেন, এক মাসের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট সরকারের কাছে তুলে দিবেন তারা।
২৮ ফেব্রুয়ারির পর চকবাজার এলাকায় আর কাউকে কেমিক্যাল ব্যবসা করতে দেয়া হবে না- এমন ধরণের প্রচার প্রচারণা চালানো হচ্ছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে।
বলা হচ্ছে নির্ধারিত সময়ের পর থেকেই শুরু হবে টাস্ক ফোর্সের অভিযান। সরকারের গৃহীত এ পদক্ষেপে নতুন করে আশার স্বপ্ন দেখছেন এখানকার বাসিন্দাররা।
পুরান ঢাকার ব্যবসায়ী নেতারা বলছেন, চুড়িহাট্টার পর আবাসিক এলাকায় আগুন লাগার ঘটনায় আর কোনো প্রাণহানী দেখতে চান না তারা।
দুপুরে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান। তারা সেখানে ঘুরে দেখেন। পুলিশ, ফায়ার ব্রিগেডসহ প্রত্যক্ষদর্শীদের সঙ্গে কথা বলেন তারা।
অগ্নিকাণ্ডের ছয় দিন পরেও চুড়িহাট্টায় এখনো স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসেনি। এলাকাবাসী বলছেন, বন্ধ থাকা রাস্তাগুলো চলাচলের জন্য খুলে দিলে নতুন করে ব্যবসা-বাণিজ্য শুরু করবেন তারা।
বিস্তারিত ভিডিও রিপোর্টে: