খেলোয়াড়ি জীবন যত দীর্ঘ হচ্ছে, তত ব্যস্ততা বাড়ছে সাকিব আল হাসানের। এবছর আইপিএল ছাড়া সবগুলো বিদেশি লিগেই অংশ নিয়েছেন টাইগার অলরাউন্ডার। পরিবারের সদস্যরা যুক্তরাষ্ট্রে থাকায় সেখানেও ছুটে যেতে হয় সময় পেলেই। দেশে ফিরলেও তার বসে থাকার জো নেই। বিজ্ঞাপনের শুটিং, সামাজিক নানা কাজে অংশ নেন।
কানাডায় গ্লোবাল টি-টুয়েন্টি খেলে সাকিব লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগে যোগ দেন। সেখান থেকে যান আবার দুবাইয়ে স্বর্ণের দোকান উদ্বোধনে। সোমবার ঢাকায় ফিরে মঙ্গলবার সকালে যান বরিশালে। গৌরনদী উপজেলার সুন্দরদী গ্রামের আলহাজ্ব নুর মোহাম্মদ মুন্সী হাসপাতালে বিনামূল্যে ওষুধ বিতরণ ও রক্তদান কর্মসূচি উদ্বোধন করেন।
ঢাকায় ফিরে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হন। কীভাবে এতকিছু সামলান- এ প্রশ্নে সাকিব বললেন, ‘পেশাদার খেলোয়াড় হিসেবে আমাদের এগুলো ম্যানেজ করেই চলতে হয়। সময় খুব বেশি নেই। অল্পসময়ের মধ্যে সব ম্যানেজ করার একটা উপায় তো বের করাই লাগে। সময় ধরে ধরে কাজগুলো করতে হয়। ব্যস্ততা থাকে, তবে ভালোই লাগে ব্যস্ততা।’
সাকিব এবার ব্যস্ত হয়ে পড়বেন এশিয়া কাপের প্রস্তুতিতে। বৃহস্পতিবার জাতীয় দলের ক্যাম্পে যোগ দেবেন নতুন ওয়ানডে অধিনায়ক। বিশ্বকাপের আগে পাওয়া নেতৃত্ব নিয়ে অনুভূতি জানতে চাওয়া হলে সাকিব জানান এ বিষয়ে কথা হবে মাঠে।