মানবতাবিরোধী অপরাধে ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা কামারুজ্জামান রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করবেন কিনা তা জানতে এখনো কোনো ম্যাজিস্ট্রেট কেন্দ্রীয় কারাগারে যাননি। দণ্ডাদেশ কার্যকরের আগে ক্ষমা প্রার্থনার শেষ আনুষ্ঠানিকতা সম্পাদনে আলবদর নেতার অভিমত জানতে বৃহস্পতিবার রাত ১০ টা পর্যন্ত কোনো ম্যাজিস্ট্রেটকে কেন্দ্রীয় কারাগারে দেখা যায়নি।
এর আগে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান জানিয়েছেন, কামারুজ্জামান যদি প্রাণভিক্ষা চান তাহলে আজকেই তাকে রাষ্ট্রপতির কাছে আর্জি জানাতে হবে বলে। প্রাণভিক্ষা চাইলে রাষ্ট্রপতির কাছে কামারুজ্জামানের আবেদন পাঠানো হবে। তা না হলে জেলকোড অনুযায়ী দ্রুত ফাঁসি কার্যকর হবে ।
সকালে কামারুজ্জামানের সাথে দেখা করে তার আইনজীবী শিশির মনির সাংবাদিকদের জানান, রাষ্ট্রপতির কাছে তিনি ক্ষমা চাইবেন কিনা এটা একান্ত তার নিজস্ব ব্যাপার। এ জন্য ভাবছেন তিনি।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, জেল কোড ও আদালতের নির্দেশনা মেনেই সবকিছু করা হচ্ছে। ‘আমরা প্রস্তুত রয়েছি।’