মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেক্স টিলারসন বলেছেন, উপসাগরীয় দেশগুলোর কাতারের সঙ্গে সম্পর্কচ্ছেদ যুক্তরাষ্ট্রের ওপর কোনো প্রভাব ফেলবে না। কাতারে মার্কিন বিমান ঘাঁটি এবং আইএস এর বিরুদ্ধে যুদ্ধে এ টানাপড়েন প্রভাব ফেলবে না বলেও জানান তিনি।
সন্ত্রাসবাদে সমর্থন দেয়ার অভিযোগে কাতারের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করেছে সৌদি আরব, মিসর, বাহরাইন এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত। তাদের সাথে পরে যোগ দিয়েছে ইয়েমেন এবং মালদ্বীপ।
কাতার এই সম্পর্কচ্ছেদের কারণকে ‘ভিত্তিহীন’ এবং ‘অন্যায্য’ বলে দাবি করেছে।
সৌদি আরবের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, কাতারের সাথে তাদের সীমান্ত, সমুদ্র এবং বিমান যোগাযোগ বন্ধ করেছে রিয়াদ। উগ্রপন্থি এবং সন্ত্রাসবাদ থেকে নিজেদের রক্ষা করতেই এমন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটি।
অন্যদিকে কাতার এয়ারওয়েজ পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সৌদি আরব, আরব আমিরাত, মিসর এবং বাহরাইনে বিমান চলাচল বন্ধ ঘোষণা করেছে।