প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ-ভারতসহ এ অঞ্চলের দেশগুলোর দারিদ্র্য দূর করে মানুষের জীবনমান উন্নত করতে হবে। এজন্য সব ধরণের সংকীর্ণতা পরিহার করে উদার মনোভাব নিয়ে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়নে প্রয়োজন ব্যাপক বিনিয়োগ।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের করবী হলে বাংলাদেশ ও ভারতের পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি এবং এসইআইবি’র মধ্যে এ সমঝোতা স্মারক সই হয়। বিএসইসি’র চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. খাইরুল হোসেন এবং এসইআইবি’র চেয়ারম্যান ইউ. কে. সিনহা সমঝোতা স্মারকে সই করেন। এর মাধ্যমে পুঁজিবাজারে ২ দেশের মধ্যে সহযোগিতার দ্বার উন্মোচিত হলো।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় থেকে ভারত বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু। দুই দেশ আলোচনার মাধ্যমে শান্তিপূর্ণ ভাবে স্থলসীমা, সমুদ্রসীমার মতো বিষয় সমাধান করেছে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার কার্যকর পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে।
তিনি বলেন, আমাদের মনে রাখতে হবে, বাংলাদেশের বহু মানুষ এখনও দারিদ্রসীমার নিচে বাস করে। তাই এই মানুষগুলোকে দারিদ্র্যের হাত থেকে রক্ষা করার লক্ষ্য নিয়েই সরকার কাজ করছে। বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে সহযোগিতার ক্ষেত্র যেভাবে সম্প্রসারিত হচ্ছে তাতে এই দুই দেশ ছাড়াও প্রতিবেশী দেশগুলোর যেসব মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে রয়েছে তাদেরকে দারিদ্র্য থেকে মুক্তি দেওয়া সম্ভব।
তিনি বলেন, আমাদের মনে রাখতে হবে, বাংলাদেশের বহু মানুষ এখনও দারিদ্রসীমার নিচে বাস করে। তাই এই মানুষগুলোকে দারিদ্র্যের হাত থেকে রক্ষা করার লক্ষ্য নিয়েই সরকার কাজ করছে। বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে সহযোগিতার ক্ষেত্র যেভাবে সম্প্রসারিত হচ্ছে তাতে এই দুই দেশ ছাড়াও প্রতিবেশী দেশগুলোর যেসব মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে রয়েছে তাদেরকে দারিদ্র্য থেকে মুক্তি দেওয়া সম্ভব।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, অনেক বাধা-বিপত্তি পেরিয়ে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রার একটি স্থিতিশীল পর্যায়ে উন্নীত হয়েছে। এখন প্রয়োজন পরিকল্পনামাফিক এগিয়ে যাওয়া। একটি বলিষ্ঠ, জবাবদিহিতামূলক ও কার্যকর পুঁজিবাজার শিল্পকারখানা এবং অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য প্রয়োজনীয় পুঁজি সংগ্রহে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে বলে মনে করেন প্রধানমন্ত্রী। বিএসইসি এ ব্যাপারে সবসময় সজাগ থাকবে এবং দূরদৃষ্টিসম্পন্ন পদক্ষেপ নেবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
একটি বলিষ্ঠ, জবাবদিহিতামূলক ও কার্যকর পুঁজিবাজার শিল্পকারখানা এবং অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য প্রয়োজনীয় পুঁজি সংগ্রহে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে বলে মনে করেন প্রধানমন্ত্রী। বিএসইসি এ ব্যাপারে সবসময় সজাগ থাকবে এবং দূরদৃষ্টিসম্পন্ন পদক্ষেপ নেবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
পুঁজি বাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থার মধ্যে সমঝোতা স্মারক দুই দেশের জনগণের কল্যাণে অর্থনীতির আরো বিকাশের সুযোগ সৃষ্টি করবে বলে আশা করছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।