নোয়াখালী জেলার সুবর্ণচর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা হারুন অর রশীদের ব্যক্তিগত উদ্যোগে স্কুলে শিক্ষার্থীদের জন্য বাধ্যতামূলক করা হয় দপুুরের খাবারের। এই কার্যক্রম গ্রহণ করার পর অভিভাবকরাও এতে সাড়া দেন। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে জন অংশগ্রহণও।
নোয়াখালীর তৃণমূলের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষার্থী ধরে রাখা একটা চ্যালেঞ্জ ছিল গত কয়েক বছর আগেও। নিয়মিত শিক্ষার্থী উপস্থিতি ছিল ৫০শতাংশেরও কম।
২০১৫ সালের এপ্রিলের শুরুতে অভিভাবকদের নিয়ে মতবিনিময় সভা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হারুন অর রশীদ। স্কুলে শিক্ষার্থীদের খাবার সরবরাহের বিষয়ে কথা বলেন তিনি।
অভিভাবকরাও এগিয়ে আসেন তার উদ্যোগে। বাড়ির সব কাজের সঙ্গে শিক্ষার্থীরাও হয়ে ওঠে পরিবারের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বলছেন, সবাই খাবার নিয়ে যাবার কারণে স্কুলে যে উপস্থিতি বেড়েছে তার প্রভাব পড়েছে পরীক্ষার ফলাফলেও।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও রিপোর্টে: