১৪টি বিশেষ ট্রেন, ১৭১টি অতিরিক্ত কোচ, ২১টি অতিরিক্ত ইঞ্জিনসহ বেশ আড়ম্বরভাবেই ঈদে যাত্রীসেবায় প্রস্তুতির কথা জানিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। কিন্তু যাত্রীরা এর সুফল কতটুকু পাবেন এ নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন অনেকেই।
প্রতিষ্ঠার পর থেকেই অভ্যন্তরীণ ভ্রমনের ক্ষেত্রে যাত্রীদের পছন্দের শীর্ষে রেলওয়ে। গত ১০ বছরে রেলওয়ের ভাড়া দ্বিগুন হলেও যাত্রী সেবা খুব বেশি বাড়াতে পারেনি রেলওয়ে।
সময় অনুযায়ী ট্রেন না চলা, ট্রেনের ভেতরের নোংরা পরিবেশ, সর্বোপরী আরামদায়ক ভ্রমণ না হওয়ায় নাখোশ এই যাত্রীরা। তবে অবস্থা আগের চেয়ে ভালো হয়েছে বলেও জানিয়েছেন অনেকে।
এবারের ঈদে যে অতিরিক্ত কোচ সংযোজনের কথা বলেছেন রেলমন্ত্রী সেগুলোকে চলাচলের উপযোগী করতে রাত দিন কাজ করে চলেছে পাহাড়তলী এবং সৈয়দপুর ওয়ার্কশপ। ২১টি ইঞ্জিনের বেশ কিছু ইতিমধ্যে বহরে যুক্ত হয়েছে।
ঈদ উপলক্ষে লালসবুজ ট্রেনের পাশাপাশি নতুন সাজে সাজানো হচ্ছে আগের ট্রেনেগুলো। ট্রেনের ভেতরের পরিবেশকেও উন্নত করার চেস্টা চলছে। সব মিলিয়ে ঈদে যাত্রীদের সর্বোচ্চ সুবিধা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি রেলওয়ে কর্মকর্তাদের।
ঈদ মৌসুমে এক হাজার ৩শ’ ৩২টি কোচে প্রতিদিন প্রায় ২ লাখ ৬৫ হাজার যাত্রী ভ্রমণ করতে পারবে। ট্রেনের শিডিউল ঠিক রাখারও সবাত্মক প্রচেষ্টা রয়েছে রেলওয়ের।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও রিপোর্টে: