ঈদের আগের দিনে মুন্সিগঞ্জে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌপথে দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার ঘরমুখো মানুষের অনেক ভিড় রয়েছে।
গ্রামে পরিবার পরিজনদের সঙ্গে ঈদ উদযাপন করতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে লোকজন যাচ্ছেন যার যার গন্তব্যস্থলে। যেসকল লোকজন আগে যেতে পারেননি তারা আজকে ফেরি পার হওয়ার জন্য ভোর থেকেই ঘাটে ভিড় জমাচ্ছেন।
দিনরাত বিরামহীনভাবে চলছে ১৬টি ছোট বড় ফেরি। তবে লোজনের মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার কোন বালাই নেই।
বর্তমানে প্রাইভেটকার, মাইক্রোসহ ব্যক্তিগত যানবাহনের চাপ লক্ষ্য করা যাচ্ছে বেশি। এর আগে ভয়ংকর পদ্মা পাড়ি দিতে রাতভর ছিল ঘরমুখো লোকজনের চাপ। দিনের বেলা অ্যাম্বুলেন্স ও রাতের বেলা পন্যবাহী যানবাহন চলাচল করবে বলে বিআইডব্লিওটিসি ঘোষণা দিলেও বর্তমানে রাত দিন সব সময়ই মাইক্রোবাস, প্রাইভেটকার, পণ্যবাহী ট্রাকসহ গণমানুষ পারাপার করা হচ্ছে।
তবে চলার পথে বিভিন্ন পয়েন্টেই যাত্রীদের গুনতে হচ্ছে বাড়তি ভাড়া। এছাড়াও কয়েকদিন ধরে আটকে থাকা কয়েশ ট্রাক পারাপারের অপেক্ষায় এখনো আটকে আছে শিমুলিয়া প্রান্তে।