সাংবাদিক সমাজের প্রিয় নেতা আলতাফ মাহমুদের জানাজা সম্পন্ন হয়েছ। ডিআরউ প্রাঙ্গণে প্রথম নামাজে জানাযার পর জাতীয় প্রেসক্লাবে এ সাংবাদিক নেতার শেষ শ্রদ্ধায় অংশ নেন নানা পেশার প্রতিনিধিরাসহ সর্বস্তরের মানুষ।
বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে হেলিকপ্টারে করে তার মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় জন্মস্থান পটুয়াখালীতে। পরিবারের ইচ্ছায় পটুয়াখালির গলাচিপায় গ্রামের বাড়িতেই চিরনিদ্রায় শায়িত হবেন আলতাফ মাহমুদ।
রোববার সকালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন আলতাফ মাহমুদ। তার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
ছাত্রজীবন শেষে সত্তরের দশক থেকে একদিকে সাংবাদিকতা, অন্যদিকে সাংবাদিক ইউনিয়নে সক্রিয় অংশগ্রহণ। নির্লোভ এবং আপোষহীন নেতা হিসেবে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য হয়ে উঠেন তিনি।
গত কয়েকদিন ধরে অসুস্থ ছিলেন আলতাফ মাহমুদ। বৃহস্পতিবার তার মেরুদণ্ডের অস্ত্রোপচারও হয়। কিন্তু রোববার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে মারা যান তিনি।
হাসপাতাল থেকে আলতাফ মাহমুদের মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে। সেখানেই তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।