‘পুরো পরিবারসহ থাইল্যান্ড গিয়েছিলাম। এসেছি ১৫ তারিখ। আবার কিছুদিনের মধ্যে ছবি আঁকা সংক্রান্ত কাজে দেশের বাইরে যাব। এ জন্য দারুণ ব্যস্ত সময় কাঁটছে। ফলে ফুটবল বিশ্বকাপে পুরো মনোযোগ দিতে পারছিনা।
আমি এমনিতে ফুটবলে ইতালির সমর্থক। আর এবারতো আমার সমর্থিত দল বিশ্বকাপ খেলছেনা ফলে আরো সহজ হয়ে গেছে আমার জন্য ছোট বা নামে ভারে ছোট দলগুলোকে সমর্থন করা। বিশেষ করে দুর্বল দলগুলো ভালো খেললে বা জিতলে আনন্দ হয়। তৌকীরও ছোট দলগুলোর সমর্থক। আর আমার ছেলে আরীব তৌকীর সানবীমসে পড়ছে। ভীষণ ফুটবল পছন্দ করে। খেলেও। তবে যে জেতে তার সমর্থক সে। হাহাহা।’
বাংলাদেশের ফুটবল খেয়াল করা হয় কিনা বিশেষ করে ছেলেদের ফুটবলে ক্রমাগত অধঃপতন এবং নারীদের ফুটবল ও এর সাফল্য কীভাবে বিশ্লেষণ করেন এ সমস্ত জানিয়ে বিপাশা হায়াত আরো বলেন, আমি সাফল্য বা ব্যর্থতাকে নারী পুরুষের আঙ্গিকে সাধারণত বিচার করিনা। আর দেশের বাইরের সাফল্য বা ব্যর্থতাকে তো আরো না। সেই সাফল্য বা ব্যর্থতা আমার কাছে বাংলাদেশের সাফল্য বা ব্যর্থতা বলে বিবেচিত হয়। ফুটবল বলুন আর শিল্প সাহিত্যের যে কোন কিছুতেই অর্জন আমার কাছে বাংলাদেশের অর্জন। আমার খেয়াল আছে কোরিয়ার একটি এক্সিবিশনে আমার ছবি নিয়ে অংশ নিয়েছিলাম। সেখানে যে মেইল চালাচালি হয়েছিল, সেখানে বারবার উল্লেখ করা হয়েছে বাংলাদেশের নাম। আমার নাম কিংবা জেন্ডার বিবেচ্য ছিলনা। আমি এটা বিশ্বাস করি।
শ্রুতি লেখন