আঞ্চলিক যোগাযোগ ও বাণিজ্যের নতুন দ্বার উন্মোচনের উদ্যোগ নিচ্ছে ঢাকা-নয়াদিল্লী। প্রতিবেশী দুই দেশের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বাড়াতেও দেখা দিয়েছে তৎপরতা।
মুজিববর্ষ, স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও বাংলাদেশ-ভারত কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর- এমন প্রেক্ষাপটে দুই দেশের সরকার প্রধানের বৈঠককে ঘিরে ব্যস্ত সময় পার করছে উভয় দেশের কর্তব্য ব্যক্তিরা।
দু’দেশের সম্পর্কের ধারাবাহিকতা আরো কতদূর যাবে এসব কিছুই চূড়ান্ত হবে ২৭শে মার্চ বাংলাদেশ-ভারত দুই প্রধানমন্ত্রীর দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে। এর আগে বৃহস্পতিবার ঢাকায় আসছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীএস জয়শঙ্কর।
এতে অমীমাংসিত নানা বিষয়ের পাশাপাশি করোনা পরবর্তী অর্থনৈতিক সংকট মোকাবেলার বিষয়টি প্রাধান্য পাচ্ছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী জানান, আঞ্চলিক বাণিজ্যকে সামনে রেখে সড়ক ও রেল যোগাযোগ বাড়াতে সম্মত হয়েছে ঢাকা-নয়াদিল্লী। গতি আসবে বাংলাদেশ থেকে কাঁচামাল রপ্তানির ক্ষেত্রেও।
দীর্ঘদিন ধরেই ভারতকে ট্রানজিটের সুবিধা দিচ্ছে বাংলাদেশ। এবার নেপাল ও ভুটানে পণ্য রপ্তানির লক্ষ্যে ভারতের কাছ থেকে পণ্যবাহী যানবাহনের ক্ষেত্রে নিয়মিত ট্রানজিট সুবিধা চায় ঢাকা।
এছাড়াও কম্প্রিহেনসিভ ইকোনমিক পার্টনারশিপ এগ্রিমেন্ট-সিইপিএ এবং ট্রানশিপমেন্ট চুক্তির আওতায় বাণিজ্য শক্তিশালি করতে চায় দুই দেশ। তবে ১১ বছর ধরে ঝুলে থাকা তিস্তা চুক্তির ক্ষেত্রে কোন অগ্রগতি আসা নিয়ে রয়েছে অনিশ্চয়তা।
বিস্তারিত ভিডিও প্রতিবেদনে: