রাশিয়া বিশ্বকাপ-২০১৮’র ম্যাচগুলো হবে ১২টি স্টেডিয়ামে। চ্যানেল আই অনলাইনের পাঠকদের জন্য ধারাবাহিকভাবে তুলে ধরা হচ্ছে স্টেডিয়ামগুলোর পরিচিতি। আজ থাকছে একাটেরিনবার্গ অ্যারেনা, ইয়েকাটেরিনবার্গের কথা-
একাটেরিনবার্গ মাঠে খেলা দেখতে হলে ফুটবল দল ও সমর্থকদের রাশিয়ার কেন্দ্রে পা রেখেও পাড়ি দিতে হবে অনেকটা পথ। মস্কো থেকে প্রায় ১০৯০ মাইল। ২০১৮ বিশ্বকাপের অন্যতম দূরবর্তী ভেন্যু হতে যাচ্ছে এটি। দেশটির অন্যতম পুরনো মাঠও একাটেরিনবার্গ।
স্টেডিয়াম পরিচিতি: লুঝনিকি, স্পার্টাক, নভগোরোদ, সারানস্ক, কাজান, সামারাফিফার বেঁধে দেয়া ৩৫ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতার শর্ত কোনরকমে পূরণ করে একাটেরিনবার্গ কর্তৃপক্ষ। ২০১৮ সালে নতুনভাবে নির্মাণ শেষের পর এটি এখন রাশিয়ার অন্যতম নয়নাভিরাম স্টেডিয়াম।
একাটেরিনবার্গের নির্মাণে রাখা হয়েছে প্রাচীন এবং নতুনত্বের মিশেল। শুরুর দিকে নির্মাণ কৌশলের ভুল থাকায় পরে বেশকিছু আসন সংখ্যা হারাতে হয়েছে স্টেডিয়ামটিকে। ঘরোয়া লিগের দল উরাল একাটেরিনবার্গের হোম ভেন্যু এটি।
একসময় লিভারপুল মাতিয়ে বার্সেলোনায় এসেছিলেন উরুগুয়ের লুইস সুয়ারেজ। সেই লিভারপুলের হয়ে চলতি মৌসুমে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে মৌসুম-সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ড গড়েছেন মিশরের মোহামেদ সালাহ। পেছনে ফেলেছেন সুয়ারেজকে। বিশ্বকাপে এ দুই তারকার মুখোমুখি লড়াই হবে একাটেরিনবার্গে।
এক নজরে
একাটেরিনবার্গ অ্যারেনা, ইয়েকাটেরিনবার্গ
ধারণ ক্ষমতা: ৩৫ হাজারের কিছু বেশি
উদ্বোধন: ১৯৫৩ সালে।
বিশ্বকাপে ম্যাচ হবে: ৪টি
উল্লেখযোগ্য ম্যাচ: মিশর-উরুগুয়ে, ফ্রান্স-পেরু