সাউথ কোরিয়া এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র গত পাঁচ বছরের মধ্যে বৃহত্তম যৌথ সামরিক মহড়া শুরু করেছে। এ ধরণের সকল মহড়াতেই নর্থ কোরিয়া ক্ষুব্ধ হচ্ছে। তবে পরমাণু অস্ত্রধারী পিয়ংইয়ং সতর্ক করার পর এ ধরণের মহড়াকে ‘যুদ্ধ ঘোষণা’ হিসেবে দেখা যেতে পারে। এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এতথ্য জানা যায়।
‘ফ্রিডম শিল্ড’ নামের এ মহড়া ১০ দিন ধরে চলবে। নর্থ কোরিয়ার ক্রমবর্ধমান হুমকির মুখে নিরাপত্তা পরিস্থিতি মোকাবেলাই মহড়ার প্রধান উদ্দেশ্য।
সাম্প্রতিক মাসগুলোতে নর্থ কোরিয়া একের পর এক পরমাণু পরীক্ষা চালিয়ে আসছে। এ হুমকি মোকাবেলায় ওয়াশিংটন ও সিউল তাদের প্রতিরক্ষা সহযোগিতা আরও জোরদার করে।
যদিও নর্থ কোরিয়া বারবার বলে আসছে, তাদের পরমাণু অস্ত্র ও ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা কর্মসূচির উদ্দেশ্য আত্মরক্ষামূলক।
গত বছর নর্থ কোরিয়া নিজেকে একটি ‘অপরিবর্তনীয়’ পারমাণবিক শক্তি হিসাবে ঘোষণা করে এবং রেকর্ড সংখ্যক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে।