ঢাকা-চট্টগ্রাম পথের সোনার বাংলা ট্রেনের অনিয়ম নিয়ে ফেসবুকে লিখেছেন সরকারী কর্মকর্তা মাহবুব কবির মিলন। আমদানিকৃত ব্যয়বহুল কোচে নিম্নমানের যন্ত্রাংশ লাগানোর কয়েকটি ছবিও তিনি শেয়ার করেন।
ফেসুবকে তিনি লিখেন,
“কোটি কোটি টাকা ব্যয়ে ইন্দোনেশিয়ান কোচ এনে এখানে পাহাড়তলি ওয়ার্কশপে নিন্মমানের জিনিসপত্র এবং ফিটিংস লাগানো হচ্ছে। অথচ সব কিছু ইন্দোনেশিয়া থেকেই উন্নত মানের ফিটিংস সহ ডেলিভারি নেয়ার কথা।
ওয়ার্ক অর্ডারে কি ইনকমপ্লিট অবস্থায় কেনার কথা বলা হয়েছে? যদি তা না হয়,
ইন্দোনেশিয়া গিয়ে কি দেখে কমপ্লিশন সার্টিফিকেট দেয়া হয়েছিল? কে দিয়েছেন? এখানে বুঝে নেয়া হয়েছে কি দেখে? কে বুঝে নিয়েছেন?
এজন্যই নতুন কোচ এনে ফেলে রাখা হয় মাসের পর মাস, লাইনে দেয়া হয়না!!
এর আগে নতুন কোচের ছবি দেয়া হয়েছিল, যেগুলোর নিন্মমানের এদেশে লাগানো ফিটিংস দুই মাসের মধ্যেই খুলে পড়ে গেছে।”