সিটি ক্লাবের বিপক্ষে কাজটা সহজ করে দিয়েছিলেন রিশাদ হোসেন। আবাহনীর লেগ স্পিনার ৪ উইকেট শিকার করে লক্ষ্যটা রেখেছিলেন দুইশর মধ্যে। জবাবে ৭ রানের মধ্যে দুই উইকেট হারিয়ে বসে আবাহনী। প্রতিরোধ গড়েন নাজমুল হোসেন শান্ত। অপরাজিত সেঞ্চুরিতে দলকে জেতান ৫ উইকেটে।
বিকেএসপির চার নম্বর মাঠে আবাহনী ১৭৩ রানের লক্ষ্যে পৌঁছায় ৩৫.১ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে। ১১২ বলে ১১চার ৩ ছয়ে ১০২ রানে অপরাজিত থাকেন শান্ত। মাহমুদুল হাসান জয় ৩৯ রান করে আউট হন।
তৃতীয় উইকেট জুটিতে তারা যোগ করেন ১০৫ রান। তাতেই জয়ের পথ সহজ হয়ে যায় আবাহনীর। বল হাতে দুর্দান্ত করা রিশাদ ১২ রানে অপরাজিত থাকেন।
ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের শেষ রাউন্ডে জয় পেয়েছে শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাবও। পাশের বিকেএসপির তিন নম্বর মাঠে লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জকে তারা হারায় ৮ উইকেটে। টেবিলের শীর্ষ দুই দলই জয় পেয়েছে রোববার। ১১ ম্যাচে দল দুটির পয়েন্ট সমান ২০। রান রেটে কিছুটা এগিয়ে আবাহনী। ক্লাব পর্যায়ের শীর্ষ আসরটির সুপার লিগ অর্থাৎ ৬ দলের লড়াই শুরু হবে ঈদের পর।