সিলেট মুল শহরের অনেক জায়গায় বিদ্যুৎ আসলেও এখনও অন্ধকারে রয়েছে জেলার বেশিরভাগ এলাকা। এমন অবস্থায় ডাকাতের উপদ্রব বেড়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছেন স্থানীয়রা।
বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পর সিলেটে আটকে পড়া অনেকে স্বজনদের কাছে যেতে ভোগান্তি আর অতিরিক্ত নৌকা ভাড়া আদায়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে। টানা তিন দিনের ভারী বর্ষণের পর রোববার সকাল থেকে পানি কমতে থাকে সিলেটে। বন্যার পানি সরে যাওয়ায় স্বাভাবিক হওয়ার চেষ্টায় সিলেটবাসী। মার্কেট, দোকানসহ সিএনজি স্টেশনগুলো খুলে দেয়া হয়েছে।
কোম্পানিগঞ্জ, গোয়াইঘাট, কানাইঘাট,জৈন্তাসহ সিলেট শহরের নিম্নাঞ্চলে এখনো বিদ্যুৎ সংযোগ দেয়া সম্ভব হয়নি।
বৃষ্টি ও বন্যায় আটকে পড়া অনেকেই যাচ্ছেন স্বজনদের কাছে। তবে যোগাযোগ ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়ায় দুর্ভোগ সীমাহীন। সুযোগে অনেকেই কয়েকগুন অতিরিক্ত ভাড়া হাকাচ্ছেন।
ত্রাণ তৎপরতা জোরদার করার পাশাপাশি আইন শৃঙ্খলা জোরদার করার দাবি সিলেটবাসীর। বিকেল থেকে সিলেট থেকে ঢাকা রেল চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।