হলিউড তারকাদের যত তাড়াতাড়ি বন্ধু হয়, হুট করে তা ভেঙে যেতেও সময় লাগে না। কারণ কখনও বন্ধুত্বর মাঝে চলে আসে প্রেম তো কখনও ক্যারিয়ার। কিন্তু তার মাঝেও রয়েছে বেশ কিছু বন্ধুত্বের গল্প। অফস্ক্রিন যাদের বন্ধুত্বের গল্প সবসময় থাকে আলোচনায়। তেমনই কিছু বন্ধুত্ব নিয়ে এই ফিচার।
ড্রিউ ব্যারিমোর ও ক্যামেরন ডিয়াজ: ড্রিউ যখন ১৪ বছরের ছিলেন, তখন ক্যামেরনের বয়স ১৬। সেই সময় থেকে তাদের বন্ধুত্ব শুরু। একজন আরেকজনকে আদর করে ‘পু পু’ ডাকেন তারা।
সালমা হায়েক ও পেনেলোপে ক্রুজ: বলা হয় নায়িকাদের বন্ধুত্ব হয় না। এই কথা ভুল প্রমাণ করার জন্য সালমা হায়েক ও পেনেলোপে ক্রুজের বন্ধুত্বের উদাহরণ টানাই যথেষ্ট। তারা একে অপরের পাশে সবসময়ে থাকেন।
ম্যাট ডেমন ও বেন অ্যাফ্লেক: ম্যাট ও বেন একসঙ্গে বেড়ে উঠেছেন। ১৯৮০-থেকে তাদের বন্ধুত্ব, তখন ম্যাটের বয়স ১০ ও বেনের ৮। অভিনয় জীবনও একই সময়ে শুরু করেছেন তারা।
ইভা লঙ্গোরিয়া ও ভিক্টোরিয়া বেকহাম: ইভা ও ভিক্টোরিয়ার পরিচয় হয়েছে ২০০৭ সালে। ইভার প্রাক্তন স্বামী ছিলেন ডেভিড বেকহামের বন্ধু। তখন থেকেই তাদের বন্ধুত্ব।
জেনিফার অ্যানিস্টোন, কোর্টেনি কক্স ও লিসা কুদ্রো: ‘ফ্রেন্ডস’ দিয়ে তাদের বন্ধুত্বের শুরু। এখনও তারা বন্ধু হয়েই আছেন একে অপরের পাশে।
লিওনার্দো ডিক্যাপ্রিও ও টবি ম্যাগুয়ার: হলিউড তারকা লিওনার্দো ডিক্যাপ্রিওকে দর্শকরা চিনেছে টাইটানিক ছবির মাধ্যমে। আর টবি ম্যাগুয়ার পরিচিতি পেয়েছেন স্পাইডার ম্যানের চরিত্রে অভিনয় করে। হলিউড দাপিয়ে বেড়ানো এই দুই তারকা কিন্তু খুব কাছের বন্ধু। তাদের বন্ধুত্বের বয়স তিরিশ বছরেরও বেশি। আশির দশকে একটি অডিশনে দেখা হয় ডিক্যাপ্রিও আর টবির। তাদের বয়স তখন ১২ বছর। দুইজনেই লস অ্যাঞ্জেলসে বেড়ে উঠেছেন মায়ের কাছে। কোনো ছবিতে কাজ শুরু করার আগে একে অপরের পরামর্শ নেন তারা। এমনকি জীবনের ছোটবড় সব বিষয় নিয়েই তারা কথা বলেন।
সূত্র: হ্যালোম্যাগাজিন