মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের মাত্র ৪দিন আগে ট্রাম্প এবং হিলারির মধ্যে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বীতার আভাস দিয়েছে জনমত জরিপ সংস্থাগুলো। গত সপ্তাহে হিলারি ক্লিনটনের ইমেইল নিয়ে এফবিআইয়ের তদন্তের ঘোষণায় ট্রাম্পের প্রতি আস্থা বেড়েছে। ফলে হিলারিকে প্রেসিডেন্ট হতে এখন প্রয়োজনীয় ২৭০টির পরিবর্তে ২৮৩টি ইলেক্টোরাল ভোট জয় করতে হবে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে ততই শ্বাসরুদ্ধকর প্রতিদ্বন্দ্বীতার আভাস দিচ্ছে সংবাদ মাধ্যমগুলো। ডেমোক্রেট প্রার্থী হিলারির ইমেইল নিয়ে এফবিআইয়ের ঘোষণায় শেষ মুহূর্তে বেড়েছে রিপাবলিকান ডোনাল্ড ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা। তবুও ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট পদে জয়ী হতে পেরুতে হবে অনেকটা পথ। অন্যদিকে হিলারিকে প্রেসিডেন্ট হতে এখন প্রয়োজনীয় ২৭০টির পরিবর্তে ২৮৩টি ইলেক্টোরাল ভোট জয় করতে হবে।
এফবিআইয়ের তদন্ত নিয়ে হিলারির উপর শেষ মুহূর্তে চাপ সৃষ্টিতে ইমেইল বিষয়কে হাতিয়ার করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ফ্লোরিডার জ্যাকসনভিলে ট্রাম্প বলেছেন, হিলারি জিতলে যুক্তরাষ্ট্রে সাংবিধানিক সংকট দেখা দেবে।
হিলারির সমর্থনে প্রেসিডেন্ট ওবামা ভোটারদের ট্রাম্পকে প্রেসিডেন্ট পদে ভোট না দেয়ার ডাক দিয়েছেন।
ম্যালানিয়া ট্রাম্প স্বামীর পক্ষে প্রচারণায় একক ভাষণ দিয়েছেন। শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় শ্বাসরুদ্ধকর নির্বাচনে কে হতে যাচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট- হিলারি নাকি ডোনাল্ড ট্রাম্প, কেবল মঙ্গলবারের ভোটের ফলাফলই জানাতে পারে বিশ্বের শক্তিশালী দেশটির প্রেসিডেন্ট হবেন কে?