অতিবৃষ্টি, পাহাড়ি ঢল আর বাঁধ ভেঙে সুনামগঞ্জ-নেত্রকোণার বিস্তীর্ণ এলাকা ডুবে গেছে। এর ফলে বিপর্যয়ে পড়েছেন হাওরের প্রায় ৫ লাখ মানুষ। তাই ওএমএস’র চাল নিতে আসা মানুষের লাইন প্রতিদিনই দীর্ঘ হচ্ছে।
এপ্রিল মাসের প্রথম সপ্তাহে সুনামগঞ্জে অতিবৃষ্টি শুরু হয়। উজান থেকে আসা পাহাড়ি ঢলে ফসল রক্ষা বাঁধ ভেঙে যায়। একে একে সব বাঁধ ভেঙে জেলার ৯০ ভাগ বোরো ফসল পানিতে ডুবে যায়। এখন খাবার যোগানোর জন্য ওএমএস’র ডিলারদের কাছে লাইন দেয় তারা।
উপজেলা সদরে তিনজন ওএমএস ডিলারের মাধ্যমে প্রতিকেজি চাল ১৫ টাকা ও প্রতি কেজি আটা ১৭ টাকা দরে বিক্রি করা হচ্ছে। তাও ক্ষতিগ্রস্তদের চাহিদার তুলনায় খুবই কম।
নেত্রকোনার কলমাকান্দা-মোহনগঞ্জ-মদনসহ ৬ উপজেলায় কমপক্ষে দু লাখ মানুষ দুর্ভোগে পড়েছেন। স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে এসব এলাকায় ১০ কেজি করে চাল ও নগদ ৫শ’ টাকা করে আর্থিক সহায়তা দেয়া হচ্ছে।
বিস্তারিত দেখুন একেএম মুহিম ও জাহিদ হাসানের পাঠানো তথ্য ও ভিডিওচিত্রে রাজীব আহমেদের রিপোর্টে: