যাত্রী না থাকার কারণে মঙ্গলবারও বাতিল হয়েছে বিমানের তিনটি ফ্লাইট। বুধ-বৃহস্পতিবারও হজ ফ্লাইটের জন্য পর্যাপ্ত যাত্রী নেই। এ কারণে আগামী দু’দিন আরো ফ্লাইট বাতিলের আশঙ্কা রয়েছে।
বিমানের এমডি বলেছেন, এই অবস্থা চলতে থাকলে আগামীতে হজযাত্রী পরিবহন নিয়ে সংকট তৈরি হবে। ধর্মমন্ত্রী বলেছেন, যেসব এজেন্সির গাফিলতির কারণে কারণে এ অবস্থার তৈরি হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বিগত বছরে যা ঘটেছে তা হলো, ফ্লাইট না পেয়ে ভোগান্তিতে ছিলেন হজযাত্রীরা। কিন্তু এ বছরের চিত্র পুরোপুরি উল্টো। ফ্লাইট আছে, কিন্তু হজযাত্রী নেই। ভিসা হয়েছে ৭৩ হাজার ৭শ ২০ জনের, সৌদি আরব গেছেন ৪৮ হাজার ১শ ২০ জন। তাহলে ২৫ হাজার ৬শ জন ভিসা হাতে পেয়েও সৌদি যাচ্ছেন না কেন? এজন্য ধর্মমন্ত্রী সরাসরি দায়ি করলেন হজ এজেন্টদের। মন্ত্রী বলছেন, মূলতঃ হজযাত্রীদের সৌদি আরবে কম সময় রেখে টাকা বাঁচানোর জন্য এটা এজেন্টদের কারসাজি।
যাত্রী না পেয়ে মঙ্গলবার পর্যন্ত বিমানের বাতিল হয়েছে ১৭টি হজ ফ্লাইট। সাউদিয়ার আরো ৪টি। আগামী কয়দিন হজ ফ্লাইট পরিচালনার মতো টিকিট বিক্রি হয়নি বিমানের।
সৌদি আরবে ফ্লাইট অবতরণের জন্য এখন পর্যন্ত অতিরিক্ত স্লটও পায়নি বিমান।
বিস্তারিত দেখুন নিচের ভিডিও রিপোর্টে