এবারের বাজেটে স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ বেড়েছে। এই খাতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ১৭ হাজার ৪’শ ৮৭ কোটি টাকা। যা গত বছরের তুলনায় প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকা বেশি।
স্বাস্থ্য অবকাঠামো খাতে বিশেষ বরাদ্দ ছাড়াও নজর দেয়া হয়েছে পুষ্টি, তৃণমূলের স্বাস্থ্য, বিনামূল্যে চিকিৎসার প্রতি। স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়ণ করে সাধারণ মানুষের চিকিৎসা ব্যয় কমাতে চায় সরকার। এ কারণে শিক্ষার পরপরই গুরুত্ব দেয়া হয়েছে স্বাস্থ্য খাতে।
দরিদ্র রোগীদের হাসপাতালেই সব ধরনের সেবা, উন্নত খাবার, উন্নত অকাঠামোর দিকে নজর দেয়া হয়েছে এবার।
বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী জানান, গ্রামীণ জনপদের মানুষের জন্য অতিরিক্ত ২’শ ৩৫ টি কমিউনিটি ক্লিনিক পর্যায়ক্রমে চালু করবে সরকার। বর্তমানে স্বাস্থ্য কার্ডের মাধ্যমে দরিদ্রদের বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে পাইলট কার্যক্রম চলছে। গর্ভবতীদের জন্য বিশেষ সুবিধা দিতে মাতৃস্বাস্থ্য ভাউচার চালু করা হবে।
তবে ওষুধ উৎপাদন খাতে সরকারের দেয়া বিশেষ সুবিধার অপব্যবহার হচ্ছে বলে জানান অর্থমন্ত্রী।
উৎপাদিত ওষুধের মূল্য নিয়ন্ত্রণের দাবি উঠেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা এ ব্যাপারে সজাগ রয়েছি প্রয়োজনে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেব।’