এশিয়া কাপের মাঝ পথে ডাক পেয়ে দুবাই গেছেন। সুযোগ পেয়েছেন পাকিস্তানের বিপক্ষে অলিখিত সেমিফাইনালে রূপ নেয়া ম্যাচে। হাজার পূর্ণের সুযোগ সেদিন কাজে লাগাতে পারেননি সৌম্য সরকার। ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে মূল্যবান ৩৩ রান করেছেন। তাতেই মাইলফলকে ঢুকে গেলেন।
দুবাইয়ে ভারতের বিপক্ষে লিটন দাসের সেঞ্চুরির পর সৌম্যর ৩৩ রানই গণনায় নেয়ার মতো। বাংলাদেশ অবশ্য তাতেও ২২২ এর বেশি করতে পারেনি। ম্যাচে একটি করে চার-ছয়ে ৪৫ বলে ৩৩ করে ফিরেছেন সৌম্য। এক হাজার রানের মাইলফলকে ঢুকতে তার লাগত ওই সংখ্যার রানই।
৩৪ ওয়ানডে খেলা সৌম্য ৩৩ ইনিংসে করলেন ১০০০ রান। তাতে দ্রুততম হাজার রান পূর্ণ করা বাংলাদেশি ব্যাটসম্যানদের মধ্যে তৃতীয় স্থানে থাকলেন ২৫ বছর বয়সী ওপেনার।
তালিকায় প্রথম নামটি শাহরিয়ার নাফীসের। এ বাঁহাতি ওপেনারের হাজার রান করতে লেগেছিল ২৯ ইনিংস। সমান ইনিংস লেগেছে আরেক ওপেনার এনামুল হক বিজয়ের। ৩৪ ইনিংস করে লেগেছিল ইমরুল কায়েস ও নাসির হোসেনের।
সৌম্যর ক্যারিয়ারের একমাত্র সেঞ্চুরিটি পাকিস্তানের বিপক্ষে। ২০১৫ সালে মিরপুরে তিন ম্যাচের সিরিজে পাকিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করতে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছিলেন এ বাঁহাতি। প্রথম ম্যাচে রানআউট হওয়ার আগে করেন ২০ রান। পরের ম্যাচে ১৭, তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে খেলেন ১২৭ রানের অপরাজিত ইনিংস। ক্যারিয়ারে ৬টি ফিফটি আছে ৩৩.৩৪ গড়ে রান তোলা এ ওপেনারের।