বিমানবন্দরে হাজার হাজার মানুষের লাইন। সব চোখ খুঁজে ফিরছে ‘স্বজন’দের। এই স্বজনরা একমাস পর দেশে ফিরছে, বিশ্বজয় করে।
প্লেন মাটিতে নামতেই প্রথমে বেরিয়ে আসেন অধিনায়ক হুগো লরিস এবং কোচ দেশম। লরিসের হাতে স্বপ্নের সেই সোনালী ট্রফি।
ফাইনালে ক্রোয়েশিয়াকে ৪-২ গোলে হারিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয় ফ্রান্স। ক্রোয়েশিয়ার মানজুকিচ প্রথমে নিজেদের জালে বল জড়িয়ে দেন। এরপর পেরিসিচ তাদের সমতায় ফেরান।
ফ্রান্স আবার এগিয়ে যায় পেনাল্টি থেকে। এরপর দ্বিতীয়ার্ধে পগবা এবং এমবাপে আরও দুই গোল করেন। শেষদিকে মানজুকিচ এক গোল শোধ দিলেও যথেষ্ট ছিল না।
বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর ফ্রান্সের অনেক জায়গায় সারারাত পার্টি হয়েছে। কোথাও কোথাও সেটি সহিংসতায় রূপ নেয়। সেই সমর্থকরা এদিন বিমানবন্দরে শান্তভাবে খেলোয়াড়দের স্বাগত জানান।
বিবিসি জানিয়েছে, সোমবার ফ্রান্সের সময় অনুযায়ী বিকেলে খোলা বাসে খেলোয়াড়রা ট্রফি নিয়ে শহর ঘুরবেন। এরপর প্রেসিডেন্ট সংবর্ধনা দিবেন। সেখানে তাদের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় সম্মানে ভূষিত করা হবে। প্যারেডেরও আয়োজন করা হয়েছে।