একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সেনা মোতায়েন করায় ভোটারদের মাঝে আস্থা ফিরে আসবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূুরুল হুদা।
সোমবার ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজে ‘ইভিএমের মক ভোটিং বা ডামি ভোটিং’ উদ্বোধন করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার।
এসময় তিনি বলেন: ‘আমাদের সেনাবাহিনী মোতায়েন করার প্রধান উদ্দেশ্যই হচ্ছে ভোটারদের মাঝে আস্থা বাড়ানো।’
সেনাবাহিনী আইনশৃঙ্খলা রক্ষার পাশাপাশি যেকোন দায়িত্ব স্ব-উদ্যোগে পালন করতে পারবে বলেও জানান তিনি।
বিএনপির ২৭ ডিসেম্বর সমাবেশের বিষয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন: ‘দলটির সমাবেশের বিষয়ে আমি বলতে পারব না। আইনশৃঙ্খলার বিষয় হওয়ায় এটা ডিএমপি ভালো বলতে পারবে। আমি ডিএমপির সঙ্গে কথা বলব।’
এসময় তিনি জানান: যে ৬টি ভোটকেন্দ্রে ইভিএম ভোটিং হবে এবং যারা দায়িত্বে থাকবে তাদের প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে। আর যারা সন্দেহ করছেন ইভিএমে নিরপেক্ষ ভোট হবে না তারা আসুক, প্রশিক্ষকদের সাথে কথা বলুক।
নির্বাচনে দায়িত্ব পালনের জন্য ইতোমধ্যে দেশজুড়ে অস্থায়ী ক্যাম্পগুলোতে সেনাবাহিনীর অস্থায়ী ক্যাম্পগুলোতে সেনা সদস্যরা পৌঁছে গেছেন। সোমবার থেকে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে মোতায়েন থাকছে সেনাবাহিনী।
২৪ ডিসেম্বর থেকে ১ জানুয়ারি পর্যন্ত মোট ৯ দিনের জন্য সেনাবাহিনী মোতায়েন করেছে ইসি। ইসি সূত্র জানায়, ‘ইন এইড টু সিভিল পাওয়ার’ এর আওতায় সেনাবাহিনী নামানো হয়েছে।