সমন্বয়হীনতা ও আইনের সঠিক প্রয়োগ না হওয়াকে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতে বড় বাধা বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞ ও পরিবেশবাদীরা। তবে জনবল সংকট নিরসন ও সচেতনতার পাশাপাশি জনসম্পৃক্ততা জরুরী উল্লেখ করে ১০ দফা সুপারিশ তুলে ধরেছেন তারা।
জনস্বাস্থ্য দেখার দায়িত্বে গঠিত জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের বিভিন্ন শাখায় জনস্বাস্থ্য গবেষণার বিভিন্ন প্রতিবেদন রয়েছে। নিরাপদ খাদ্য ইউনিটও রয়েছে সরকারি এ প্রতিষ্ঠানটির। এসব গবেষণা প্রতিবেদনের সুপারিশ বাস্তবায়নে রয়েছে নানান জটিলতা।
হোটেল-রেস্তোরা করতে ট্রেড লাইসেন্স ছাড়া স্বাস্থ্য বা পরিবেশ বিভাগের কোনো অনুমতি নিতে হয় না। মোবাইল কোর্টে বেশিরভাগ হোটেলেরই জরিমানা হয় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে রান্না ও খাবার পরিবেশনের জন্য। তবে কেবল ৫২ টি পণ্য নিষিদ্ধ করে কিংবা বছরে কয়েকদিনের মোবাইল কোর্ট যথেষ্ট নয় বলে মনে করেন পরিবেশবাদীরা।
সরকারের ১৮ টি মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন সংস্থা প্রত্যক্ষভাবে জড়িত নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতের কোনো না কোনো দায়িত্বে। প্রচলিত আইনের সঙ্গে যোগ হয়েছে ৬ বছর আগে প্রণীত নিরাপদ খাদ্য আইন। এতো কিছুর পরও নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত না হওয়ার জন্য বড় কারণ সমন্বয়হীনতা।
আইন ভঙ্গের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির পাশাপাশি সম্মিলিত উদ্যোগের মাধ্যমে নিরাপদ খাদ্য উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ নিশ্চিতের পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও প্রতিবেদনে: