শহীদ ডা. মিলন দিবস আজ। নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দিবসটি পালন করছে শহীদ ড. মিলনের পরিবার ও বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন।
১৯৯০ সালের এই দিনে তৎকালীন স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের চূড়ান্ত পর্বে সামরিক জান্তার পেটোয়া বাহিনীর গুলিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রের সন্নিকটে নিহত হন ডা. শামসুল আলম খান মিলন।
ডা. মিলনের আত্মত্যাগের কয়েকদিনের মধ্যেই গণআন্দোলন ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থানে রূপ নেয় এবং স্বৈরাচারী এরশাদ সরকারের পতন ঘটে। নিশ্চিত হয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথ।
দিবসটি উপলক্ষে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন ব্যাপক কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। বাণী দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ।
একজন মেধাবী ছাত্র, পেশাগত সততা, দক্ষতা, সাংগঠনিক কর্মতৎপরতায় ডা. মিলন ছিলেন অপ্রতিদ্বন্দ্বী। ডা. মিলন তৎকালীন বিএমএ’র নির্বাচিত যুগ্ম সম্পাদক, ঢাকা মেডিকেল কলেজ শিক্ষক সমিতির কোষাধ্যক্ষ এবং ঢাকা কলেজের বায়োকেমিস্ট বিভাগের প্রভাষক ছিলেন।