রোহিঙ্গাদের ত্রাণের জন্য এখন পর্যন্ত সরকারি গুদামের খাদ্য সহায়তার প্রয়োজন হয়নি। দেশি-বিদেশি সাহায্য সহায়তার উপর নির্ভর করেই তাদের খাদ্য সহায়তার কার্যক্রম চলছে। বেসরকারি সহায়তা কমে এলেও দীর্ঘমেয়াদী প্রয়োজনে রোহিঙ্গাদের জন্য সরকারি-বেসরকারি খাদ্য মজুদ রাখা হচ্ছে।
উচু পাহাড়ে থাকার নিশ্চয়তা মিললেও খাদ্যের সন্ধ্যানে নেমে আসতে হয় নীচের সমতলে। দীর্ঘ লাইনে দাড়িয়ে থাকতে থাকতে পা ব্যথা। অনেকে বসে পড়েছেন।
অপেক্ষার মধ্যেও অনিশ্চয়তা বিশ্ব খাদ্য সংস্থা মাসে দু’বার করে খাদ্য সামগ্রী দিচ্ছে। একবার পাবার পর যাদের পনের দিন শেষ হয়নি তারা আজ পাবেন না। বিশ্ব খাদ্য সংস্থা চালও দিচ্ছে। আর সেভ দ্য চিলড্রেন তেলসহ অন্যান্য সামগ্রী। সাত লাখ মানুষকে দিতে চায় বিশ্ব খাদ্য সংস্থা।
অবশিষ্ট উদ্বাস্তুদের খাদ্য সহায়তার বড় অংশটির যোগান দিচ্ছে দেশের বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থা, শিল্প প্রতিষ্ঠান। ৮৪ ট্রাক বা সাড়ে তিন লাখ মেট্রিক টন খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হলেও এখনো সরকারি গুদামের খাদ্যের প্রয়োজন হয়নি।
সেনা সদস্য ও দাতা সংস্থারা ত্রাণের জন্য প্রাথমিক তালিকাভুক্তির কাজ প্রায় শেষ করেছে। ত্রাণের জন্য মোট ১২ টি ক্যাম্পের মধ্যে ৫ টি ক্যাম্পে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে ৮২ হাজার রোহিঙ্গার রেজিস্ট্রেশন হলেও অন্য ৭ টিতে শুরু হয়নি।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও রিপোর্টে: