চ্যানেল আই অনলাইন
হৃদয়ে বাংলাদেশ প্রবাসেও বাংলাদেশ
Channelionline.nagad-15.03.24

রোনালদোর পাশে পর্তুগিজ প্রধানমন্ত্রী

ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে নিয়ে জটিলতা ক্রমশই বাড়ছে। ধর্ষণ অভিযোগের সঙ্গে আবার উঠে এসেছে নতুন এক যৌন অভিযোগ, যেটা ঘটেছিল সাত বছর আগে। নতুন অভিযোগটি আবার ইতালিতে, যেখানে বর্তমানে খেলছেন। তবে এসবের মধ্যেই সিআর সেভেনের পাশে দাঁড়িয়েছেন তার দেশের প্রধানমন্ত্রী।

পর্তুগালের প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনিও কোস্তা বলেছেন, ‘রোনালদো একজন দুর্দান্ত ক্রীড়াবিদ, দুর্দান্ত এক ফুটবলার এবং এমন একজন যে পর্তুগালকে অনেক সম্মান এনে দিয়েছেন। সবাইকে এটা মাথায় রাখতে হবে যে, একজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠা আর দোষী প্রমাণিত হওয়া এক কথা নয়।’

ফিট থাকতে সবার আগে চিনি বাদ দিন, প্রাকৃতিক ও নিরাপদ জিরোক্যাল-এর মিষ্টি স্বাদ নিন।

প্রধানমন্ত্রীর মতো রিয়ালের সাবেক তারকার পাশে দাঁড়িয়েছেন পর্তুগিজ জাতীয় দলের কোচ ফার্নান্ডো স্যান্তোসও, ‘আমি ব্যক্তিগতভাবে আমার ফুটবলারদের সমর্থন করি। আর এক্ষেত্রে আমি বিশ্বাস করি, রোনালদো যে কথাটা প্রকাশ্যে বলেছে সে কথাকে। সে মনে করে, ধর্ষণ একটি ঘৃণ্য অপরাধ এবং নিজেকে সে সম্পূর্ণ নির্দোষ বলেছে। আমি ক্রিস্টিয়ানোকে ভালোভাবেই চিনি, তিনি এই কাজ করতেই পারেন না।’

প্রধানমন্ত্রী ও কোচের আগে তার ক্লাব জুভেন্টাসও পাশে দাঁড়িয়েছে রোনালদোর।

যুক্তরাষ্ট্রের পুলিশ জানিয়েছে, তারা জেরা করতে পারেন পাঁচবারের বর্ষসেরা ফুটবলারকে। ঘটনাচক্রে তাদের এই মামলার সঙ্গে উঠে এসেছে রোনালদোর একটি পুরনো যৌন কেচ্ছার প্রসঙ্গও।

এই মামলার রিপোর্টেই উল্লেখ আছে, ২০১০ সালের একটি ঘটনা, যেটি ঘটেছিল ইতালিতে। করিমা এল মাহরুগ নামের একজন যৌনকর্মী অভিযোগ করেছেন, তার সঙ্গে সময় কাটানোর পর তাকে ৩৫০০ পাউন্ড দিয়েছিলেন রোনালদো। কিন্তু তখন করিমার বয়স ছিল ১৭ বছর।

ইতালিতে ১৮ বছরের নীচে কোনো যৌনকর্মীর সঙ্গে সম্পর্ক করা বা তাকে অর্থ দেয়া অপরাধ। মিডিয়ার খবর, মার্কিন কর্মকর্তারা এই করিমার সঙ্গেও কথা বলতে চান।

শুধু যৌনকর্মীই নয়, রোনালদোর বিরোধী আইনজীবীরা কথা বলবেন গেমা অ্যাটকিনসনের সঙ্গেও। কে এই অ্যাটকিনসন? রোনালদো ক্যাথেরিন মায়োরগা নামের যে মার্কিন নারীকে ধর্ষণ করেছিলেন বলে অভিযোগ, তখন পর্তুগিজ তারকার বান্ধবী ছিলেন এই অ্যাটকিনসন।