বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার কো-ভ্যাক্স জোট থেকে পাওয়া এক লাখ ৬ হাজার ডোজ ফাইজারের ভ্যাকসিন রাজধানীর চারটি সেন্টারে দেয়া হবে। রেজিষ্ট্রেশনের সিরিয়াল অনুযায়ী সাধারণ মানুষ এই টিকা পাবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। আগামী ১৩ জুন চীন থেকে সিনোফার্মের উপহারের ৬ লাখ ডোজ ভ্যাকসিন দেশে আসলে টিকাদান শুরু হবে বলেও জানান তিনি।
রাজধানীর মহাখালিতে বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিসিয়ানস-বিসিপিএস’-এ জাতীয় ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাম্পেইনের উদ্বোধনকালে মন্ত্রী এই তথ্য জানান।
ফাইজারের ভ্যাকসিন কারা পাবেন এবং চীন ও রাশিয়ার সাথে চুক্তির সর্বশেষ অগ্রগতি নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তর দেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। তিনি জানান, দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর সক্ষমতা কাজে লাগিয়ে ভ্যাকসিন উৎপাদনে রাশিয়ার সাথে চুক্তির প্রাথমিক কাজ শেষ হয়েছে। চেষ্টা চলছে চীনের সিনোভ্যাকের ভ্যাকসিন উৎপাদনেরও।
সীমান্ত জেলাগুলোতে দরিদ্র জনগোষ্ঠির বিনামূল্যে করোনা পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। সরকারি হাসপাতালে সাধারণ বেডে রোগী প্রতি প্রতিদিন ১৫ হাজার টাকা, আর আইসিইউতে হাইফ্লো অক্সিজেন ওষুধসহ ৫০ হাজার টাকা সরকার খরচ করছে বলে জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী।