ঘরে ঘরে মানুষ জ্বরে ভুগলেও সরকারের আই ই ডি সি আর বলছে, রাজধানীতে তিন মাসে চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্তের সংখ্যা ২১শ। রোগ উপসর্গ বিবেচনায় চিকিৎসকদের পাঠানো হাসপাতালভিত্তিক রিপোর্টের ভিত্তিতে আই ই ডি সি আর এই হিসাব করেছে। তবে, সামনে ডেঙ্গু মওসুম বিবেচনায় এখনই সতর্ক হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তারা।
রাজধানীর হাতিরঝিল সংলগ্ন গুলশান পার্কের সাথে অন্যতম ব্যস্ত রাস্তার পাশেই ময়লার স্তুপ। পাশেই অবশ্য ময়লা অপসারণের কাজ করছেন পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা।
রাজধানীতে চিকুনগুনিয়ার প্রকোপের এই সময়ে দক্ষিণ সিটির প্রায় ৫ হাজার এবং উত্তরের প্রায় ২৫’শ পরিচ্ছন্নতাকর্মীকে ময়লা অপসারণে বিশেষভাবে কাজে লাগানোর পরামর্শ দিয়েছে সরকারের রোগতত্ত্ব ও রোগ নির্ণয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান আইইডিসিআর।
আইইডিসিআর বলছে, ৩ জুলাই থেকে চিকুনগুনিয়া সম্পর্কিত তথ্য-পরামর্শ ও সমন্বয়ে ‘কন্ট্রোল রুম’ খোলায় ভাল সাড়া পাওয়া যাচ্ছে।
সাধারণ মানুষ অবশ্য বলছে, শুধু তাদেরকে সচেতন হতে বললে হবে না; কর্তৃপক্ষগুলোকেও কাজ করতে হবে। বাড়ির অভ্যন্তরে এডিস মশা নিধনের উপর জোর দিয়ে সিটি কর্পোরেশনের দায়িত্বশীলরা দায়িত্ব এড়াতে চাচ্ছেন বলেও অভিযোগ পরিবেশবাদীদের।
বিস্তরিত দেখুন ভিডিও রিপোর্টে: