দলে প্রভাব বিস্তার নিয়ে শেরপুর জেলা আওয়ামী লীগে অস্থিরতা চলছে। জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি হুইপ আতিউর রহমান আতিক এবং কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরীর সমর্থক নেতাকর্মীরা বিভক্ত হয়ে পড়েছেন। কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরীকে শেরপুর থেকে প্রত্যাহারের কথা বলেছে জেলা আওয়ামী লীগ। আর মতিয়া সমর্থকরা হুইপ আতিককে অপসারণের দাবিতে মাঠে নেমেছেন।
২০১৪ সালে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় পুরনো দ্বন্দ্ব কাটিয়ে সুবাতাস বইতে শুরু করে শেরপুর জেলা আওয়ামী লীগে। কিন্তু পরে কমিটি গঠন, স্থানীয় নির্বাচনে প্রার্থী মনোনয়নসহ বিভিন্ন কারণে বিরোধ মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। ২০১৬ সালের ১১ই অক্টোবর জেলা আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন পর পরই বিভক্তি আরো স্পষ্ট হয় যা এখন চরম আকার ধারণ করেছে বলে নেতা কর্মীরা জানিয়েছেন।
গত শনিবার জেলা কমিটির সভায় নকলা-নালিতাবাড়ী আসনের সংসদ সদস্য কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরীকে শেরপুর থেকে প্রত্যাহারসহ ৫ জনকে বহিস্কারের সিদ্ধান্ত নেয় জেলা আওয়ামী লীগ।
এসব সিদ্ধান্তকে অগঠনতান্ত্রিক, অগণতান্ত্রিক ও অবৈধ দাবি করেছে অন্যপক্ষ। তৃণমূল নেতারা জেলা কমিটির বিরোধ মেটাতে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও রিপোর্টে: