নিরাপত্তা ও যোগাযোগ ব্যবস্থা বিবেচনায় বেশ কয়েক বছর ধরেই একই হাটকে বেছে নিচ্ছেন ব্যাপারীরা। এর কারণ হিসেবে তারা বলছেন, আগের পশু বিক্রির অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে তারা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
স্থানীয় জনপ্রতিধিরা বলছেন, হাটে যাতে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা না হয় সেজন্য মনিটর করা হচ্ছে। রাজধানীর হাটগুলোতে প্রায় দু’সপ্তাহ ধরে কোরবানির পশু আসছে।
বন্যার কারণে যাদের পশু রাখতে সমস্যা হচ্ছে তারা আগেই হাটে চলে আসছেন। ক্রেতারা বলছেন, ব্যাপারীরা দাম ছাড়তে চাইছেন না। তবে সময় হাতে থাকায় দাম আরেকটু যাচাই করে নিতে চান ব্যবসায়ীরা।
যেসব হাটে পশু বিক্রি বেশি হয় সেসব হাটকেই বেছে নিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। হাটের নিরাপত্তায় সার্বক্ষণিক নজর রাখছেন স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা। এবার ঢাকা উত্তর এবং দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনে ২৪টি পশুর হাট বসছে।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও প্রতিবেদনে: