মুক্তিযুদ্ধের শুরুর দিকে প্রথমে বিদ্রোহ করে প্রতিরোধ,পরে সরাসরি যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলো সেনাবাহিনী। সিনিয়র বাঙালি সেনা কর্মকর্তাদের নেতৃত্বে সেনা সদস্যরা ৯ মাস যুদ্ধ করেছেন। যুদ্ধস্মৃতি এখনো সেনা কর্মকর্তাদের কাছে নক্ষত্রের মতো উজ্জ্বল।
মুক্তিযুদ্ধে সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকা নিয়ে পরাগ আজিমের ১৭ পর্বের ধারাবাহিকের আজ তেরোতম পর্ব।
৯ মাস জুড়ে চলা মুক্তিযুদ্ধের শুরু থেকেই সেনাবাহিনীর ভূমিকা ছিলো ব্যাপক ও সর্বব্যাপী। মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার এবং এস ফোর্সের অধিনায়ক কে এম সফিউল্লাহ বীরউত্তম ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে সিলেট পর্যন্ত বিভিন্ন স্থানে যুদ্ধ পরিচালনা করেছেন। সৈনিকদের নেতৃত্ব দেয়ার পাশাপাশি জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অনেক সম্মুখ সমরেও অংশ নেন তিনি বলে জানিয়েছেন বীরউত্তম মেজর জেনারেল কে এম সফিউল্লাহ (অব.)।
চট্টগ্রামে অনন্য কিছু যুদ্ধের সাক্ষী মুক্তিযুদ্ধের সময় ইপিআরে প্রেষণে থাকা সেনা কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম বীরউত্তম।
জনগণই ছিলো তাদের শক্তি। পাকিস্তান বাহিনীকে প্রতিরোধ ও যুদ্ধে পরাজিত করা তাই সহজ হয়েছে বলে জানিয়েছেন অলি আহমেদ জামিল ডি আহসান।
মুক্তিযোদ্ধা সেনা কর্মকর্তারা বলছেন, একাত্তরে সেনাবাহিনীর হয়ে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণই তাদের জীবনের সেরা প্রাপ্তি।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও রিপোর্টে